বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার রাজেশ্বর গ্রামে ঘেরের জালে আটকে পড়া বিশাল আকৃতির একটি অজগর সাপ উদ্ধার করে সুন্দরবনে অবমুক্ত করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অজগরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৮ ফুট এবং ওজন ১০ কেজি।
আজ রোববার সকালে রাজেশ্বর গ্রামের মধু খাঁনের বাড়ির একটি মাছের ঘেরের জালে সাপটি আটকা পড়ে। স্থানীয়রা ভয় পেয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ওয়াইল্ডটিম’-এর সঙ্গে যোগাযোগ করলে সংগঠনটির প্রতিনিধি আলম হাওলাদার দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাপটি উদ্ধার করেন।
পরে বন বিভাগের সহযোগিতায় অজগরটি শরণখোলা রেঞ্জের স্টেশন অফিস সংলগ্ন সুন্দরবনের নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়।
ওয়াইল্ডটিমের প্রতিনিধি আলম হাওলাদার বলেন, বন্যপ্রাণীরা আমাদের প্রকৃতির অংশ। স্থানীয়দের সচেতনতা ও দ্রুত উদ্যোগের কারণেই এই সাপটিকে জীবিত অবস্থায় বনে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি।”
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা স্টেশন কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেন জানান, “রাজেশ্বর গ্রাম থেকে উদ্ধার হওয়া অজগরটি শরণখোলা স্টেশন অফিসের পাশে সুন্দরবনের একটি নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হয়েছে।”বন বিভাগ ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের এই সমন্বিত প্রচেষ্টা আবারও প্রমাণ করল, বন্যপ্রাণী রক্ষায় সচেতনতা ও দ্রুত পদক্ষেপ কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার রাজেশ্বর গ্রামে ঘেরের জালে আটকে পড়া বিশাল আকৃতির একটি অজগর সাপ উদ্ধার করে সুন্দরবনে অবমুক্ত করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অজগরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৮ ফুট এবং ওজন ১০ কেজি।
আজ রোববার সকালে রাজেশ্বর গ্রামের মধু খাঁনের বাড়ির একটি মাছের ঘেরের জালে সাপটি আটকা পড়ে। স্থানীয়রা ভয় পেয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ওয়াইল্ডটিম’-এর সঙ্গে যোগাযোগ করলে সংগঠনটির প্রতিনিধি আলম হাওলাদার দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাপটি উদ্ধার করেন।
পরে বন বিভাগের সহযোগিতায় অজগরটি শরণখোলা রেঞ্জের স্টেশন অফিস সংলগ্ন সুন্দরবনের নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়।
ওয়াইল্ডটিমের প্রতিনিধি আলম হাওলাদার বলেন, বন্যপ্রাণীরা আমাদের প্রকৃতির অংশ। স্থানীয়দের সচেতনতা ও দ্রুত উদ্যোগের কারণেই এই সাপটিকে জীবিত অবস্থায় বনে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি।”
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা স্টেশন কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেন জানান, “রাজেশ্বর গ্রাম থেকে উদ্ধার হওয়া অজগরটি শরণখোলা স্টেশন অফিসের পাশে সুন্দরবনের একটি নিরাপদ স্থানে অবমুক্ত করা হয়েছে।”বন বিভাগ ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের এই সমন্বিত প্রচেষ্টা আবারও প্রমাণ করল, বন্যপ্রাণী রক্ষায় সচেতনতা ও দ্রুত পদক্ষেপ কতটা গুরুত্বপূর্ণ।