সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন উঠবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন থাকলে বহুমাত্রিক বিপদ হতে পারে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব।’
শুক্রবার, (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির দুই দিনব্যাপী সাংগঠনিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা নেয়ার সাড়ে ৮ মাস পার হওয়ার পর এখনো অনাকাক্সিক্ষতভাবে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অস্পষ্টতা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে বলে অভিযোগ তার।
সাইফুল হক বলেন, ‘রাজনৈতিক নানা মতপার্থক্যের মধ্যেও জাতীয় স্বার্থ ও জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আমাদের অবশ্যই জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে। আমরা আশা করব, এই ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।’ দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কামনা করেন তিনি।
কোনো পরাশক্তির কাছে বাংলাদেশ যাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ঝুঁকে না পড়ে সেদিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরি বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয়ে কার্যকরী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, ‘জবরদস্তি, হঠকারিতা, বিভক্তি, বিভাজনের পথে গণঅভ্যুত্থানের অর্জন বিসর্জন দেয়া যাবে না। বহুত্ববাদী সমাজে নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী তৎপরতাকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের অসাধারণ সুযোগ কোনোভাবেই নষ্ট করা যাবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা বলেন, ‘দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লক্ষ্যে এখন জাতীয় সমঝোতা গড়ে তোলার এক অসাধারণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারের প্রশ্নে ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হলে দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ সহজতর হবে। এই ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের দায়িত্বশীল ভূমিকা নেয়া প্রয়োজন।’
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন উঠবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন থাকলে বহুমাত্রিক বিপদ হতে পারে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব।’
শুক্রবার, (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির দুই দিনব্যাপী সাংগঠনিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা নেয়ার সাড়ে ৮ মাস পার হওয়ার পর এখনো অনাকাক্সিক্ষতভাবে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অস্পষ্টতা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে বলে অভিযোগ তার।
সাইফুল হক বলেন, ‘রাজনৈতিক নানা মতপার্থক্যের মধ্যেও জাতীয় স্বার্থ ও জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আমাদের অবশ্যই জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে। আমরা আশা করব, এই ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।’ দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কামনা করেন তিনি।
কোনো পরাশক্তির কাছে বাংলাদেশ যাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ঝুঁকে না পড়ে সেদিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরি বলে মন্তব্য করেন সাইফুল হক। দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয়ে কার্যকরী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে সাইফুল হক বলেন, ‘জবরদস্তি, হঠকারিতা, বিভক্তি, বিভাজনের পথে গণঅভ্যুত্থানের অর্জন বিসর্জন দেয়া যাবে না। বহুত্ববাদী সমাজে নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী তৎপরতাকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের অসাধারণ সুযোগ কোনোভাবেই নষ্ট করা যাবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা বলেন, ‘দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লক্ষ্যে এখন জাতীয় সমঝোতা গড়ে তোলার এক অসাধারণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারের প্রশ্নে ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হলে দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ সহজতর হবে। এই ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের দায়িত্বশীল ভূমিকা নেয়া প্রয়োজন।’