alt

সিলেট অঞ্চলে বিপন্ন প্রজাতির মুখপোড়া হনুমান

প্রতিনিধি, শ্রীমঙ্গল : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

খাদিম চা বাগানের ভেতরে দলছুট এবং ক্ষুধার্ত মুখপোড়া হনুমান -সংবাদ

বিপন্ন ও ক্ষুধার্ত প্রাণী মুখপোড়া হনুমান, খাদ্যের অভাবে চলে আসে লোকালয়ে। এই ধরনের হনুমান সিলেট বিভাগের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়াশ্রম ইত্যাদি বনাঞ্চলেও দেখতে পাওয়া যায়। সম্প্রতি সিলেট বিভাগের খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান এলাকা সংলগ্ন খাদিম চা বাগানের ভিতর এক নিঃসঙ্গ একাকী দলছুট এবং ক্ষুধার্ত মুখপোড়া হনুমানটি ।

মুখপোড়া হনুমান প্রাইমেট প্রজাতির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। মূলত গাছের পাতা খেয়ে জীবনধারণ করে বলে এদের পাতা বানরও বলা হয়। এরা Cercopithecidae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Trachypithecus pileatus । বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, চীন, ভারত এবং মায়ানমারে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল হচ্ছে ক্রান্তিয় ও নিরক্ষীয় শুষ্ক বনভূমি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ, শিল্পায়ন ও কৃষিক্ষেত্রের সম্প্রসারণের দরুন বনভূমির পরিমাণ হ্রাসের কারণে এদের অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছে। বর্তমানে পুরো বিশ্বে এরা বিপন্ন বলে বিবেচিত। বাংলাদেশের ১৯৭৪ ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।

দেহের বর্ণনা অনুসারে পুরুষ মুখপোড়া হনুমানের দেহ ৬৮-৭০ সেন্টিমিটার, লেজ ৯৪-১০৪ সেন্টিমিটার এবং স্ত্রীর দেহ ৫৯-৬৭ সেন্টিমিটার, লেজ ৭৮-৯০ সেন্টিমিটার। ওজনে পুরুষ ১১ দশমিক ৫ থেকে ১৪ এবং স্ত্রী ৯ দশমিক ৫ থেকে ১১ দশমিক ৫ কেজি। দেহের চামড়া কালচে। পিঠ ও দেহের ওপরের লোম গাঢ ধূসর-বাদামি এবং বুক-পেট ও দেহের নিচ লালচে, লালচে-বাদামি বা সোনালি। লোমবিহীন মুখম-ল, কান, হাত ও পায়ের পাতা কুচকুচে কালো। মাথার চূড়া ও লেজের আগাও কালো।

স্বভাব-প্রকৃতি ও খাদ্যাভ্যাসে মুখপোড়া হনুমান হচ্ছে বৃক্ষচারী প্রাণী। চলাফেরা, খাবার সংগ্রহ, ঘুম, খেলাধুলা, বিশ্রাম, প্রজনন সবকিছু গাছেই সম্পন্ন করে। শক্তপোক্ত একটি পুরুষের নেতৃত্বে দলের সব স্ত্রী, যুবক ও বাচ্চারা থাকে। এরা শান্তিপ্রিয়। দলবদ্ধ এই প্রাণীদের একেকটি দলে সচরাচর ২ থেকে ১৪টি প্রাণী থাকে। এরা মূলত পাতাভোজী। গাছের কচি পাতা, বোঁটা, কুঁড়ি ও ফুল খায়। তবে বট, চালতা, আমড়া, আমলকী, হরিতকী, বহেড়া ইত্যাদি ফলও বেশ পছন্দ। শীতকালে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, এরা দিনের ৪০ ভাগ সময় পাতা, ফুল ও ফল খাওয়াতে ব্যয় করে। মুখপোড়া হনুমানের খাদ্যের ৬০% হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পাতা এবং এরা প্রায় ৪৩টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে। এরা বিভিন্ন উদ্ভিদের পরাগায়ন ও বংশবৃদ্ধিতে সাহায্য করে। গাছের গর্ত ও পাতায় জমে থাকা পানি দিয়ে জলপান ও গোসল করে। সকাল-বিকেল-সন্ধ্যায় বেশি সক্রিয়। দুপুরে বিশ্রাম নেয়। এরা খেলাধুলা ও লাফালাফি করতে অনেক পছন্দ করে। বাচ্চা বুকে নিয়ে মা সহজেই এক গাছ থেকে অন্য গাছে লাফিয়ে পড়ে। এরা অনেকটা কুকুরের ঘেউ ঘেউয়ের মতো করে ভুক ভুক শব্দ করে। অন্য কাউকে ভয় দেখাতে মুখে ভেংচি কাটে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত এদের প্রজননকাল। স্ত্রী হনুমান ১৮০-২২০ দিন গর্ভধারণের পর একটি, কদাচিৎ দু’টি বাচ্চার জন্ম দেয়। গড়ে প্রতি দুই বছরে একবার বাচ্চা হয়। বাচ্চারা এক বছর পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করে। স্ত্রী-পুরুষনির্বিশেষে এরা ১৫-২০ বছর বাঁচে। বাংলাদেশে যে তিন প্রজাতির হনুমান পাওয়া যায় তার মধ্যে মুখপোড়া হনুমানের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। টাঙ্গাইলের পাতাঝরা বন এবং সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মিশ্র চিরসবুজ বনে এদের দেখা যায়। তবে বন-জঙ্গল ধ্বংসের কারণে দিনে দিনে প্রাণীটি আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে। এ প্রতিবেদনটি তৈরি করতে সহযোগিতা করেছেন সিএন আরএস সিলেটের কর্মকর্তা শ্যামল কান্তি বৈদ্য।

১০ম গ্রেডের দাবিতে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ৪ ঘণ্টা কর্মবিরতি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ডিপ্লোমা ফার্মাসিস্টদের

আইওরিস প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে চট্টগ্রাম বন্দর

করাচিতে সরাসরি ফ্লাইট চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ বিমান

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকছে

রাজধানীর ৫০ থানার ওসি রদবদল

জাতীয় নির্বাচনের তফশিল আগামী সপ্তাহে

জয়ের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক এখন ‘সংবেদনশীল’ অধ্যায়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে: হাইকমিশনার হামিদুল্লাহ

ছবি

ব্যক্তির জন্য প্রতিষ্ঠান ‘বন্ধ করবে না’ সরকার: গভর্নর

ছবি

ডেঙ্গু: আরও ৫৬৫ জন হাসপাতালে ভর্তি, মৃত্যু ৩

লিভ টু আপিল খারিজ, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ

খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন না: রিজওয়ানা

আপত্তির পরও অনুমোদন পেল পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশের খসড়া

আবারও ভূমিকম্পে কাঁপলো দেশ

কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

ছবি

সরকারের ‘কঠোর শাস্তির’ বার্তা, ‘কমপ্লিট শাটডাউনে’ অনড় প্রাথমিক শিক্ষকরা

ছবি

আপত্তি সত্ত্বেও উপদেষ্টা পরিষদে পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

ছবি

খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ; পরিবারের অন্য সদস্যরা সুবিধা পাবেন না: রিজওয়ানা হাসান

ছবি

সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট

ছবি

নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি: আদালতকে নারী উদ্যোক্তা তনি

ছবি

রাজশাহীর রাজবাড়ী সংরক্ষণে পদক্ষেপ: প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চিঠি

ছবি

মক ভোটিং: দুই ব্যালটে ভোট দিতে জনপ্রতি গড়ে সময় লেগেছে ৩ মিনিট ৫২ সেকেন্ড

ছবি

পোস্টাল ভোট: ১ লাখ ৫৭ হাজার প্রবাসীর নিবন্ধন

ছবি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় ব্রিটিশ চিকিৎসক ঢাকায়, হাসপাতালে বিজিবি মোতায়েন

ছবি

ট্রাইব্যুনালে সেনা কর্মকর্তাদের ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন নাকচ

ছবি

বিটিআরসির সাবেক তিন চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

ট্রাইব্যুনালে ডাকা হলো, ধমক দিলেন চিফ প্রসিকিউটর, ক্ষমা চাইলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পান্না

ছবি

আগামী নির্বাচনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

ছবি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট

ছবি

ডেঙ্গু: আরও ৫৬৫ জন হাসপাতালে ভর্তি, মৃত্যু ২

ছবি

এলপি গ্যাস: ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বাড়লো ৩৮ টাকা

ছবি

নির্বাচন: লটারিতে ৫২৭ ওসির বদলি ভাগ্য নির্ধারণ

ছবি

নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কর্মশালা হঠাৎ স্থগিত

ছবি

খালেদার শারীরিক অবস্থার ওপর ‘নির্ভর করছে’ তারেকের দেশে ফেরা

ছবি

খালেদা জিয়ার ‘অতিগুরুত্বপূর্ণ মর্যাদা’ কার্যকরের নির্দেশ সরকারের

ছবি

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানালেন, তারেক রহমান এখনো ট্রাভেল পাস চাননি

tab

সিলেট অঞ্চলে বিপন্ন প্রজাতির মুখপোড়া হনুমান

প্রতিনিধি, শ্রীমঙ্গল

খাদিম চা বাগানের ভেতরে দলছুট এবং ক্ষুধার্ত মুখপোড়া হনুমান -সংবাদ

শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

বিপন্ন ও ক্ষুধার্ত প্রাণী মুখপোড়া হনুমান, খাদ্যের অভাবে চলে আসে লোকালয়ে। এই ধরনের হনুমান সিলেট বিভাগের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়াশ্রম ইত্যাদি বনাঞ্চলেও দেখতে পাওয়া যায়। সম্প্রতি সিলেট বিভাগের খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান এলাকা সংলগ্ন খাদিম চা বাগানের ভিতর এক নিঃসঙ্গ একাকী দলছুট এবং ক্ষুধার্ত মুখপোড়া হনুমানটি ।

মুখপোড়া হনুমান প্রাইমেট প্রজাতির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। মূলত গাছের পাতা খেয়ে জীবনধারণ করে বলে এদের পাতা বানরও বলা হয়। এরা Cercopithecidae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Trachypithecus pileatus । বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, চীন, ভারত এবং মায়ানমারে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল হচ্ছে ক্রান্তিয় ও নিরক্ষীয় শুষ্ক বনভূমি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ, শিল্পায়ন ও কৃষিক্ষেত্রের সম্প্রসারণের দরুন বনভূমির পরিমাণ হ্রাসের কারণে এদের অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছে। বর্তমানে পুরো বিশ্বে এরা বিপন্ন বলে বিবেচিত। বাংলাদেশের ১৯৭৪ ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।

দেহের বর্ণনা অনুসারে পুরুষ মুখপোড়া হনুমানের দেহ ৬৮-৭০ সেন্টিমিটার, লেজ ৯৪-১০৪ সেন্টিমিটার এবং স্ত্রীর দেহ ৫৯-৬৭ সেন্টিমিটার, লেজ ৭৮-৯০ সেন্টিমিটার। ওজনে পুরুষ ১১ দশমিক ৫ থেকে ১৪ এবং স্ত্রী ৯ দশমিক ৫ থেকে ১১ দশমিক ৫ কেজি। দেহের চামড়া কালচে। পিঠ ও দেহের ওপরের লোম গাঢ ধূসর-বাদামি এবং বুক-পেট ও দেহের নিচ লালচে, লালচে-বাদামি বা সোনালি। লোমবিহীন মুখম-ল, কান, হাত ও পায়ের পাতা কুচকুচে কালো। মাথার চূড়া ও লেজের আগাও কালো।

স্বভাব-প্রকৃতি ও খাদ্যাভ্যাসে মুখপোড়া হনুমান হচ্ছে বৃক্ষচারী প্রাণী। চলাফেরা, খাবার সংগ্রহ, ঘুম, খেলাধুলা, বিশ্রাম, প্রজনন সবকিছু গাছেই সম্পন্ন করে। শক্তপোক্ত একটি পুরুষের নেতৃত্বে দলের সব স্ত্রী, যুবক ও বাচ্চারা থাকে। এরা শান্তিপ্রিয়। দলবদ্ধ এই প্রাণীদের একেকটি দলে সচরাচর ২ থেকে ১৪টি প্রাণী থাকে। এরা মূলত পাতাভোজী। গাছের কচি পাতা, বোঁটা, কুঁড়ি ও ফুল খায়। তবে বট, চালতা, আমড়া, আমলকী, হরিতকী, বহেড়া ইত্যাদি ফলও বেশ পছন্দ। শীতকালে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, এরা দিনের ৪০ ভাগ সময় পাতা, ফুল ও ফল খাওয়াতে ব্যয় করে। মুখপোড়া হনুমানের খাদ্যের ৬০% হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পাতা এবং এরা প্রায় ৪৩টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে। এরা বিভিন্ন উদ্ভিদের পরাগায়ন ও বংশবৃদ্ধিতে সাহায্য করে। গাছের গর্ত ও পাতায় জমে থাকা পানি দিয়ে জলপান ও গোসল করে। সকাল-বিকেল-সন্ধ্যায় বেশি সক্রিয়। দুপুরে বিশ্রাম নেয়। এরা খেলাধুলা ও লাফালাফি করতে অনেক পছন্দ করে। বাচ্চা বুকে নিয়ে মা সহজেই এক গাছ থেকে অন্য গাছে লাফিয়ে পড়ে। এরা অনেকটা কুকুরের ঘেউ ঘেউয়ের মতো করে ভুক ভুক শব্দ করে। অন্য কাউকে ভয় দেখাতে মুখে ভেংচি কাটে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত এদের প্রজননকাল। স্ত্রী হনুমান ১৮০-২২০ দিন গর্ভধারণের পর একটি, কদাচিৎ দু’টি বাচ্চার জন্ম দেয়। গড়ে প্রতি দুই বছরে একবার বাচ্চা হয়। বাচ্চারা এক বছর পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করে। স্ত্রী-পুরুষনির্বিশেষে এরা ১৫-২০ বছর বাঁচে। বাংলাদেশে যে তিন প্রজাতির হনুমান পাওয়া যায় তার মধ্যে মুখপোড়া হনুমানের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। টাঙ্গাইলের পাতাঝরা বন এবং সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মিশ্র চিরসবুজ বনে এদের দেখা যায়। তবে বন-জঙ্গল ধ্বংসের কারণে দিনে দিনে প্রাণীটি আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে। এ প্রতিবেদনটি তৈরি করতে সহযোগিতা করেছেন সিএন আরএস সিলেটের কর্মকর্তা শ্যামল কান্তি বৈদ্য।

back to top