চলতি বছরের হজযাত্রা শুরু হয়েছে। প্রথম ফ্লাইটে ৩৯৮ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৌদির উদ্দেশে উড়াল দিয়েছে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের (এসভি-৮০৩) একটি ফ্লাইট। সোমবার রাত সোয়া ২টার দিকে ছেড়ে যাওয়া বোয়িং ৭৭৭-৩০০ মডেলের উড়োজাহাজটি প্রায় সাত ঘণ্টার যাত্রা শেষে স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ১০টি ফ্লাইটে ৪ হাজার ১৮০ জন হজযাত্রী সৌদি আরব যাবেন। এর মধ্যে আটটি ফ্লাইট নামবে জেদ্দায় এবং দুটি মদিনার প্রিন্স মুহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
এ বছর ৩১ মে পর্যন্ত হজ ফ্লাইট চলবে। ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে ১০ জুন থেকে। চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ৫ জুন হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে।
২০২৫ সালের (হিজরি ১৪৪৬) হজের জন্য তিনটি এয়ারলাইন্স ২৩২টি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান ১১৮টি ফ্লাইটে ৪৪ হাজার ৩০৭ জন, সৌদিয়া এয়ারলাইন্স ৮০টি ফ্লাইটে ৩২ হাজার ৭৪০ জন এবং ফ্লাইনাস ৩৪টি ফ্লাইটে ১৩ হাজার ৬৫ জন হজযাত্রী বহন করবে।
এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন হজ পালন করতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৫ হাজার ২০০ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৮১ হাজার ৯০০ জন।
এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আশকোনা হজক্যাম্পে হজ ফ্লাইটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি হজযাত্রীদের সৌদি আরবের আইন-কানুন মেনে চলার আহ্বান জানান এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় এমন কোনো কাজ না করার অনুরোধ করেন।
হজযাত্রীদের জন্য এবার চালু করা হয়েছে ‘লাব্বাইক’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ, যা যোগাযোগ ও দরকারি সুবিধাসমূহ সহজ করবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এ অ্যাপের উদ্বোধন করেন।
এছাড়া হাজীদের দেওয়া হচ্ছে হজ প্রিপেইড কার্ড এবং মোবাইল সিমের রোমিং সুবিধা।
শাহজালাল বিমানবন্দরে হজযাত্রীরা এবার ‘মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভ’ সুবিধার আওতায় যাচ্ছেন। ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার জানিয়েছেন, সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সৌদি ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে এই বিশেষ সেবা চালু করা হয়েছে। এর আওতায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ১১টি বিমানবন্দরে আলাদা লাউঞ্জ সুবিধা রয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভের লক্ষ্য হজযাত্রীদের ভ্রমণ প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও মানসম্মত করা।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
চলতি বছরের হজযাত্রা শুরু হয়েছে। প্রথম ফ্লাইটে ৩৯৮ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৌদির উদ্দেশে উড়াল দিয়েছে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের (এসভি-৮০৩) একটি ফ্লাইট। সোমবার রাত সোয়া ২টার দিকে ছেড়ে যাওয়া বোয়িং ৭৭৭-৩০০ মডেলের উড়োজাহাজটি প্রায় সাত ঘণ্টার যাত্রা শেষে স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ১০টি ফ্লাইটে ৪ হাজার ১৮০ জন হজযাত্রী সৌদি আরব যাবেন। এর মধ্যে আটটি ফ্লাইট নামবে জেদ্দায় এবং দুটি মদিনার প্রিন্স মুহাম্মদ বিন আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
এ বছর ৩১ মে পর্যন্ত হজ ফ্লাইট চলবে। ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে ১০ জুন থেকে। চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ৫ জুন হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে।
২০২৫ সালের (হিজরি ১৪৪৬) হজের জন্য তিনটি এয়ারলাইন্স ২৩২টি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিমান ১১৮টি ফ্লাইটে ৪৪ হাজার ৩০৭ জন, সৌদিয়া এয়ারলাইন্স ৮০টি ফ্লাইটে ৩২ হাজার ৭৪০ জন এবং ফ্লাইনাস ৩৪টি ফ্লাইটে ১৩ হাজার ৬৫ জন হজযাত্রী বহন করবে।
এ বছর বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন হজ পালন করতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৫ হাজার ২০০ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৮১ হাজার ৯০০ জন।
এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আশকোনা হজক্যাম্পে হজ ফ্লাইটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি হজযাত্রীদের সৌদি আরবের আইন-কানুন মেনে চলার আহ্বান জানান এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় এমন কোনো কাজ না করার অনুরোধ করেন।
হজযাত্রীদের জন্য এবার চালু করা হয়েছে ‘লাব্বাইক’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ, যা যোগাযোগ ও দরকারি সুবিধাসমূহ সহজ করবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এ অ্যাপের উদ্বোধন করেন।
এছাড়া হাজীদের দেওয়া হচ্ছে হজ প্রিপেইড কার্ড এবং মোবাইল সিমের রোমিং সুবিধা।
শাহজালাল বিমানবন্দরে হজযাত্রীরা এবার ‘মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভ’ সুবিধার আওতায় যাচ্ছেন। ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার জানিয়েছেন, সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সৌদি ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে এই বিশেষ সেবা চালু করা হয়েছে। এর আওতায় বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ১১টি বিমানবন্দরে আলাদা লাউঞ্জ সুবিধা রয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভের লক্ষ্য হজযাত্রীদের ভ্রমণ প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও মানসম্মত করা।