চলতি মে মাসের শেষ দিকে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, “২২ বা ২৩ মে একটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে, যা ধীরে ধীরে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। যদিও এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আগেভাগে প্রস্তুতি নিলে ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।”
আবহাওয়া অধিদপ্তরের মতে, সাধারণত এপ্রিল-মে ও অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড় হওয়ার প্রবণতা বেশি। তবে সম্ভাব্য নিম্নচাপটি এখনো পর্যবেক্ষণাধীন।
বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
সোমবার সকালের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকলেও আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
দেশের আটটি জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও যশোর এই তাপপ্রবাহে আক্রান্ত।
রোববার চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগের দিন শনিবার একই জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
আবহাওয়ার মানদণ্ড অনুযায়ী, ৪০ থেকে ৪১.৯ ডিগ্রি তাপমাত্রা তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি বা তার বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়।
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
চলতি মে মাসের শেষ দিকে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা পরে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, “২২ বা ২৩ মে একটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে, যা ধীরে ধীরে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। যদিও এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আগেভাগে প্রস্তুতি নিলে ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।”
আবহাওয়া অধিদপ্তরের মতে, সাধারণত এপ্রিল-মে ও অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড় হওয়ার প্রবণতা বেশি। তবে সম্ভাব্য নিম্নচাপটি এখনো পর্যবেক্ষণাধীন।
বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
সোমবার সকালের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকলেও আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
দেশের আটটি জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও যশোর এই তাপপ্রবাহে আক্রান্ত।
রোববার চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগের দিন শনিবার একই জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।
আবহাওয়ার মানদণ্ড অনুযায়ী, ৪০ থেকে ৪১.৯ ডিগ্রি তাপমাত্রা তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি বা তার বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়।