ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের মেয়র নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনের করা মামলার রায় ও নির্বাচন কমিশনের আপিল না করার বিষয়ে কোনো আইনি জটিলতা আছে কি না, তা জানতে চেয়ে আইন ও বিচার বিভাগে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব মাহবুবা আইরিন আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে এ চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯ এর ধারা ৬ অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণে কোনো আইনি জটিলতা আছে কিনা, সে বিষয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে।
ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে বৃহস্পতিবার নগর ভবনের প্রধান ফটকসহ বিভিন্ন গেইট অবরুদ্ধ করে রাখেন বিক্ষোভকারীরা।
এর ফলে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নগর ভবনে ঢুকতে পারেননি। বিভিন্ন সেবা নিতে আসা নাগরিকরাও ভোগান্তিতে পড়েন।
এর আগে বুধবার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে নগর ভবন প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করে কয়েকশ মানুষ। এ দাবিতে বৃহস্পতিবার থেকে লাগাতার কর্মসূচির ঘোষণাও দেওয়া হয় সেদিন।
একই দাবিতে রোববার নগর ভবন থেকে সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার কথা রয়েছে।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন।
অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম মেয়র পদে তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার সেই ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের কপি পেয়ে ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন।
এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
কিন্তু অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাকের শপথের আয়োজন এখনো হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন আন্দোলনকারীরা।
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের মেয়র নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনের করা মামলার রায় ও নির্বাচন কমিশনের আপিল না করার বিষয়ে কোনো আইনি জটিলতা আছে কি না, তা জানতে চেয়ে আইন ও বিচার বিভাগে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব মাহবুবা আইরিন আইন ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে এ চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯ এর ধারা ৬ অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণে কোনো আইনি জটিলতা আছে কিনা, সে বিষয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে।
ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে বৃহস্পতিবার নগর ভবনের প্রধান ফটকসহ বিভিন্ন গেইট অবরুদ্ধ করে রাখেন বিক্ষোভকারীরা।
এর ফলে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নগর ভবনে ঢুকতে পারেননি। বিভিন্ন সেবা নিতে আসা নাগরিকরাও ভোগান্তিতে পড়েন।
এর আগে বুধবার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে ‘ঢাকাবাসী’ ব্যানারে নগর ভবন প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করে কয়েকশ মানুষ। এ দাবিতে বৃহস্পতিবার থেকে লাগাতার কর্মসূচির ঘোষণাও দেওয়া হয় সেদিন।
একই দাবিতে রোববার নগর ভবন থেকে সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করার কথা রয়েছে।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন।
অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম মেয়র পদে তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার সেই ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন।
ট্রাইব্যুনালের রায়ের কপি পেয়ে ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন।
এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
কিন্তু অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাকের শপথের আয়োজন এখনো হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন আন্দোলনকারীরা।