রাজধানীর খিলগাঁওয়ের গোড়ানে অবস্থিত আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছুটিতে থাকা অধ্যক্ষ নাছিমা পারভীনের কাজে যোগদান নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। অধ্যক্ষ নাছিমা পারভীন স্বপদে যোগদান করতে গেলে বাধা প্রদান করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে দুইপক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। গত সোমবার এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারি আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন নাছিমা পারভীন। ২০২৩ সালে তার নামে একটি চক্র মিথ্যা, বানোয়াট হিসেবে দেখিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ আনে। এ কারণে ৯ মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে ছিলেন। পরে তিনি (নাছিমা পারভীন) আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে স্বপদে বহাল থাকেন।
অভিযোগ উঠেছে, আওয়ামী লীদের ওই চক্রটি আইনি লড়াইয়ে জিততে না পেরে, সরকার পতনের পর তার সহযোগিদের নিয়ে কূটকৌশল কাজে লাগায়। গভর্নিং বডির সদস্যদের সঙ্গে আঁতাত করে ২১ আগস্ট ২০২৪ তাকে কলেজ থেকে বহিষ্কার করার অপ্রচেষ্টা চালান। পরিস্থিতির শিকার হয়ে নাছিমা পারভীন পদত্যাগ না করে ছুটিতে চলে যান। ছুটি শেষে গত সোমবার তিনি স্বপদে যোগদান করতে গেলে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শুলশান আরা অধ্যক্ষের রুমের চাবি দিতে অস্বীকার করেন। তিনি জানান, গভর্নিং বোর্ডের সভাপতির আদেশেই রুমে তালা দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে শুক্রবার,(১৬ মে ২০২৫) মুঠোফোনে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আলী আহমদ বলেন, ‘নাছিমা পারভীনকে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করিয়ে স্কুল রক্ষা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার কাছে অনুরোধ করছি। একজন সহকারী শিক্ষিকা শুলশান আরা কলেজ প্রিন্সিপাল হওয়ার প্রক্রিয়া ভঙ্গ করে কখনোই একটি কলেজের প্রিন্সিপাল হতে পারেন না। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শুলশান আরা জোর করে প্রিন্সিপাল হয়েছেন।
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের গোড়ানে অবস্থিত আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছুটিতে থাকা অধ্যক্ষ নাছিমা পারভীনের কাজে যোগদান নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। অধ্যক্ষ নাছিমা পারভীন স্বপদে যোগদান করতে গেলে বাধা প্রদান করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে দুইপক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। গত সোমবার এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারি আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন নাছিমা পারভীন। ২০২৩ সালে তার নামে একটি চক্র মিথ্যা, বানোয়াট হিসেবে দেখিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ আনে। এ কারণে ৯ মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে ছিলেন। পরে তিনি (নাছিমা পারভীন) আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে স্বপদে বহাল থাকেন।
অভিযোগ উঠেছে, আওয়ামী লীদের ওই চক্রটি আইনি লড়াইয়ে জিততে না পেরে, সরকার পতনের পর তার সহযোগিদের নিয়ে কূটকৌশল কাজে লাগায়। গভর্নিং বডির সদস্যদের সঙ্গে আঁতাত করে ২১ আগস্ট ২০২৪ তাকে কলেজ থেকে বহিষ্কার করার অপ্রচেষ্টা চালান। পরিস্থিতির শিকার হয়ে নাছিমা পারভীন পদত্যাগ না করে ছুটিতে চলে যান। ছুটি শেষে গত সোমবার তিনি স্বপদে যোগদান করতে গেলে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শুলশান আরা অধ্যক্ষের রুমের চাবি দিতে অস্বীকার করেন। তিনি জানান, গভর্নিং বোর্ডের সভাপতির আদেশেই রুমে তালা দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে শুক্রবার,(১৬ মে ২০২৫) মুঠোফোনে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আলী আহমদ বলেন, ‘নাছিমা পারভীনকে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করিয়ে স্কুল রক্ষা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার কাছে অনুরোধ করছি। একজন সহকারী শিক্ষিকা শুলশান আরা কলেজ প্রিন্সিপাল হওয়ার প্রক্রিয়া ভঙ্গ করে কখনোই একটি কলেজের প্রিন্সিপাল হতে পারেন না। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শুলশান আরা জোর করে প্রিন্সিপাল হয়েছেন।