জুলাই আন্দোলন ঘিরে বিভিন্ন মামলায় তিনটি কারাগার থেকে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরসহ ৯ জন আসামি আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা দিয়েছেন।
এই হাজিরা পর্যবেক্ষণ করেন বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী। তিনি ঢাকার নিম্ন আদালতের মনিটরিং কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আরিফুল ইসলাম কারাগার থেকে আসামিদের হাজিরা নেন।
হাসানুল হক ইনু ও আসাদুজ্জামান নূর ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন— সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহম্মেদ পলক, সাবেক বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান, সাবেক ওসি মাজহারুল ইসলাম এবং পুলিশের সাবেক কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমান।
তাদের মধ্যে ৩ জন গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার, ৩ জন বিশেষ কেন্দ্রীয় কারাগার এবং ৩ জন কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ভার্চুয়ালি শুনানিতে অংশ নেন। মামলাগুলো যাত্রাবাড়ী থানা, পল্টন মডেল থানা, মিরপুর মডেল থানা এবং হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার তারেক জুবায়ের বলেন, “বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরীর উপস্থিতিতে কারাগারে থাকা বিশেষ আসামিদের ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে কাশিমপুর কারাগার, বিশেষ কেন্দ্রীয় কারাগার ও কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাদের অনলাইনে যুক্ত করা হয়। নাম ধরে ডাকলে আসামিরা উঠে হাত উঁচিয়ে উপস্থিত নিশ্চিত করেন।”
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন জানিয়েছেন, বেশ কিছু দিন ধরে ঢাকার সিএমএম আদালতে ভার্চুয়ালি হাজির গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “আজ হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারক আকরাম হোসেন চৌধুরী ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে তদারকি করেছেন। ভার্চুয়ালি হাজিরা দেখে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।”
তিনি আরও বলেন, “এভাবে দেশের সকল আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া উচিত। এতে অর্থ, সময় উভয়ের সাশ্রয় হবে। নিরাপত্তাহীনতার সমস্যা থাকবে না। আসামিদের ভোগান্তি লাঘব হবে।”
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই আন্দোলন ঘিরে বিভিন্ন মামলায় তিনটি কারাগার থেকে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরসহ ৯ জন আসামি আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা দিয়েছেন।
এই হাজিরা পর্যবেক্ষণ করেন বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী। তিনি ঢাকার নিম্ন আদালতের মনিটরিং কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আরিফুল ইসলাম কারাগার থেকে আসামিদের হাজিরা নেন।
হাসানুল হক ইনু ও আসাদুজ্জামান নূর ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন— সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহম্মেদ পলক, সাবেক বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান, সাবেক ওসি মাজহারুল ইসলাম এবং পুলিশের সাবেক কনস্টেবল শোয়াইবুর রহমান।
তাদের মধ্যে ৩ জন গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার, ৩ জন বিশেষ কেন্দ্রীয় কারাগার এবং ৩ জন কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ভার্চুয়ালি শুনানিতে অংশ নেন। মামলাগুলো যাত্রাবাড়ী থানা, পল্টন মডেল থানা, মিরপুর মডেল থানা এবং হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার তারেক জুবায়ের বলেন, “বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরীর উপস্থিতিতে কারাগারে থাকা বিশেষ আসামিদের ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে কাশিমপুর কারাগার, বিশেষ কেন্দ্রীয় কারাগার ও কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাদের অনলাইনে যুক্ত করা হয়। নাম ধরে ডাকলে আসামিরা উঠে হাত উঁচিয়ে উপস্থিত নিশ্চিত করেন।”
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন জানিয়েছেন, বেশ কিছু দিন ধরে ঢাকার সিএমএম আদালতে ভার্চুয়ালি হাজির গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “আজ হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারক আকরাম হোসেন চৌধুরী ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে তদারকি করেছেন। ভার্চুয়ালি হাজিরা দেখে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।”
তিনি আরও বলেন, “এভাবে দেশের সকল আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া উচিত। এতে অর্থ, সময় উভয়ের সাশ্রয় হবে। নিরাপত্তাহীনতার সমস্যা থাকবে না। আসামিদের ভোগান্তি লাঘব হবে।”