বাংলাদেশ ও ভারতের পরস্পর নির্ভরতা ও ভৌগোলিক নৈকট্যকে নতুন সুযোগে রূপান্তরের পথ খোঁজার ওপর জোর দিয়েছেন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা।
সোমবার ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ২০২৫ সালের এনডিসি কোর্স অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তাকে উদ্ধৃত করে মঙ্গলবার ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ভারত ও বাংলাদেশের উচিত নিজেদের আন্তঃনির্ভরতা জোরদার এবং নিজেদের ভৌগোলিক নৈকট্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষাকে পারস্পরিকভাবে লাভবান হওয়ার মত সহযোগিতার নতুন সুযোগে রূপান্তরের জন্য একযোগে কাজ করা।”
হাই কমিশনার ভারতের পররাষ্ট্র নীতি এবং উন্নয়ন কৌশল সম্পর্কে বক্তব্য দেন। এ সময় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার সংস্কার এবং গ্লোবাল সাউথের স্বার্থ প্রচারের পাশাপাশি ভারতের অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং দ্রুত জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্বের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরেন।
হাই কমিশনার বলেন, ভারত বাংলাদেশের সাথে ‘পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে’ একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাবে, যেখানে উভয় দেশের জনগণই এ অংশীদারত্বের প্রধান অংশীদার।
প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার ‘প্রতিবেশী প্রথম’, ‘অ্যাক্ট ইস্ট নীতি’, ‘মহাসাগর মতবাদ’। এর পাশাপাশি ভারতের ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় নীতি অধীনে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গিও তিনি তুলে ধরেন।
বিমসটেকের অধীনে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ভারতীয় হাই কমিশনার বলেন, “এ অঞ্চলের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি হিসেবে, ভারত ও বাংলাদেশ বিমসটেকের কাঠামোর অধীনে আঞ্চলিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি।”
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ও ভারতের পরস্পর নির্ভরতা ও ভৌগোলিক নৈকট্যকে নতুন সুযোগে রূপান্তরের পথ খোঁজার ওপর জোর দিয়েছেন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা।
সোমবার ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ২০২৫ সালের এনডিসি কোর্স অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তাকে উদ্ধৃত করে মঙ্গলবার ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ভারত ও বাংলাদেশের উচিত নিজেদের আন্তঃনির্ভরতা জোরদার এবং নিজেদের ভৌগোলিক নৈকট্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষাকে পারস্পরিকভাবে লাভবান হওয়ার মত সহযোগিতার নতুন সুযোগে রূপান্তরের জন্য একযোগে কাজ করা।”
হাই কমিশনার ভারতের পররাষ্ট্র নীতি এবং উন্নয়ন কৌশল সম্পর্কে বক্তব্য দেন। এ সময় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার সংস্কার এবং গ্লোবাল সাউথের স্বার্থ প্রচারের পাশাপাশি ভারতের অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং দ্রুত জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্বের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরেন।
হাই কমিশনার বলেন, ভারত বাংলাদেশের সাথে ‘পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক সংবেদনশীলতার ভিত্তিতে’ একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাবে, যেখানে উভয় দেশের জনগণই এ অংশীদারত্বের প্রধান অংশীদার।
প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রনীতির অগ্রাধিকার ‘প্রতিবেশী প্রথম’, ‘অ্যাক্ট ইস্ট নীতি’, ‘মহাসাগর মতবাদ’। এর পাশাপাশি ভারতের ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় নীতি অধীনে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গিও তিনি তুলে ধরেন।
বিমসটেকের অধীনে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ভারতীয় হাই কমিশনার বলেন, “এ অঞ্চলের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি হিসেবে, ভারত ও বাংলাদেশ বিমসটেকের কাঠামোর অধীনে আঞ্চলিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি।”