জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, বিশেষজ্ঞরা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য চারটি পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছেন। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ২৯টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, বিশেষজ্ঞরা অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন।
কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, নতুন করে কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর আরেকটি কারণ হচ্ছে, যেকোনো কার্যালয় যদি এক বছর ধরে চলে, সেটি গুটিয়ে তুলতেও কিছুটা সময় লাগে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই সেটি গুটিয়ে আনা যায়, সেটিও সরকারের পক্ষ থেকে বিবেচনা করা হয়েছে। সে পরিস্থিতিতেই আমরা আজকে এখানে উপস্থিত হয়েছি।
এর আগে, সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরো এক মাস বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছয় মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসাবে গত ১৫ আগস্ট কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কাজ শেষ না হওয়ায় প্রথম দফায় ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। এখন দ্বিতীয় ধাপে কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, বিশেষজ্ঞরা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য চারটি পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছেন। বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ২৯টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. আলী রীয়াজ বলেন, বিশেষজ্ঞরা অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন।
কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, নতুন করে কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর আরেকটি কারণ হচ্ছে, যেকোনো কার্যালয় যদি এক বছর ধরে চলে, সেটি গুটিয়ে তুলতেও কিছুটা সময় লাগে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই সেটি গুটিয়ে আনা যায়, সেটিও সরকারের পক্ষ থেকে বিবেচনা করা হয়েছে। সে পরিস্থিতিতেই আমরা আজকে এখানে উপস্থিত হয়েছি।
এর আগে, সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরো এক মাস বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছয় মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসাবে গত ১৫ আগস্ট কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কাজ শেষ না হওয়ায় প্রথম দফায় ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। এখন দ্বিতীয় ধাপে কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।