মহাপরিচালক হিসেবে কবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে পরিচালক পদেও নতুন চারজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকার নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে দেশ-বিদেশে প্রচারের উদ্দেশ্যেবাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক (ডিজি) এবং চারজন পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে।
নবনিযুক্ত পরিচালকরা হলেন শাহীন দিল-রিয়াজ (প্রশিক্ষণ বিভাগ), ড্যানিয়েল আফজালুর রহমান (প্রযোজনা বিভাগ), সালমা জামাল মৌসুম (গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগ) ও দীপক কুমার গোস্বামী (নাটক ও চলচ্চিত্র বিভাগ)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নবগঠিত পরিচালনা কাঠামো আধুনিক যুগের চাহিদা পূরণের জন্য শিল্পকলা একাডেমির পুনর্গঠনে কাজ করবে। এর মধ্যে রয়েছে—কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিভা লালন; দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহায়তায় নতুন কৌশল গ্রহণ; বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সম্পদকে উপস্থাপনের পরিকল্পনা প্রণয়ন; জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আইকন ও অনন্য ঘটনাবলি উদ্যাপন এবং সঙ্গীত, নাটক, চলচ্চিত্র, নৃত্য, শিল্পকলা, আলোকচিত্র ও ক্রমবর্ধমান নতুন মিডিয়ার ক্ষেত্রে আগামী এক বছরের জন্য কিছু সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মহাপরিচালক হিসেবে কবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে পরিচালক পদেও নতুন চারজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকার নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে দেশ-বিদেশে প্রচারের উদ্দেশ্যেবাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক (ডিজি) এবং চারজন পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে।
নবনিযুক্ত পরিচালকরা হলেন শাহীন দিল-রিয়াজ (প্রশিক্ষণ বিভাগ), ড্যানিয়েল আফজালুর রহমান (প্রযোজনা বিভাগ), সালমা জামাল মৌসুম (গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগ) ও দীপক কুমার গোস্বামী (নাটক ও চলচ্চিত্র বিভাগ)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নবগঠিত পরিচালনা কাঠামো আধুনিক যুগের চাহিদা পূরণের জন্য শিল্পকলা একাডেমির পুনর্গঠনে কাজ করবে। এর মধ্যে রয়েছে—কার্যকর অনলাইন ও অফলাইন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিভা লালন; দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহায়তায় নতুন কৌশল গ্রহণ; বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সম্পদকে উপস্থাপনের পরিকল্পনা প্রণয়ন; জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আইকন ও অনন্য ঘটনাবলি উদ্যাপন এবং সঙ্গীত, নাটক, চলচ্চিত্র, নৃত্য, শিল্পকলা, আলোকচিত্র ও ক্রমবর্ধমান নতুন মিডিয়ার ক্ষেত্রে আগামী এক বছরের জন্য কিছু সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ।