ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জলবায়ু পরিবর্তনের ‘ঝুঁকি মোকাবিলায়’ বাংলাদেশের কর্মপরিকল্পনা এনডিসি ৩.০ বাস্তবায়নে ১১৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, এই অর্থের মধ্যে ২৫ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ‘শর্তহীন’ এবং ৯০ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ‘শর্তসাপেক্ষ বিনিয়োগ’ ধরা হয়েছে। আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত ‘থার্ড ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশানের’ (এনডিসি ৩.০) এক কর্মশালায় তিনি এ তথ্য দেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, এ পরিকল্পনায় ২০৩৫ সালের মধ্যে মোট ৮৪ দশমিক ৯২ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হ্রাসের ‘লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে’। এর মধ্যে ২৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন টন (৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ) শর্তহীনভাবে এবং ৫৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টন (১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ ) শর্তসাপেক্ষে হ্রাস করা হবে। জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় যুবসমাজের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরে রিজওয়ানা হাসান বলেন, নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্প, সবুজ উদ্যোক্তা তৈরি, গবেষণা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে তরুণদের যুক্ত করা গেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জলবায়ু-সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য, পানি-স্যানিটেশন, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি ও অবকাঠামো খাতকে জলবায়ু সহনশীল ও পরিবেশবান্ধব করে তুলতে হবে। এজন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় জলবায়ু শিক্ষা ও সবুজ দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি।” উপদেষ্টা বলেন, “সরকার, উন্নয়ন সহযোগী, বেসরকারি খাত, গবেষক ও নাগরিক সমাজের সকলের অভিন্ন প্রচেষ্টা ছাড়া টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব নয়।” পরিবেশ সচিব ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ কর্মশালায় বক্তব্য দেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জলবায়ু পরিবর্তনের ‘ঝুঁকি মোকাবিলায়’ বাংলাদেশের কর্মপরিকল্পনা এনডিসি ৩.০ বাস্তবায়নে ১১৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, এই অর্থের মধ্যে ২৫ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ‘শর্তহীন’ এবং ৯০ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ‘শর্তসাপেক্ষ বিনিয়োগ’ ধরা হয়েছে। আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত ‘থার্ড ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশানের’ (এনডিসি ৩.০) এক কর্মশালায় তিনি এ তথ্য দেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, এ পরিকল্পনায় ২০৩৫ সালের মধ্যে মোট ৮৪ দশমিক ৯২ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হ্রাসের ‘লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে’। এর মধ্যে ২৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন টন (৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ) শর্তহীনভাবে এবং ৫৮ দশমিক ২ মিলিয়ন টন (১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ ) শর্তসাপেক্ষে হ্রাস করা হবে। জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় যুবসমাজের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরে রিজওয়ানা হাসান বলেন, নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্প, সবুজ উদ্যোক্তা তৈরি, গবেষণা ও সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে তরুণদের যুক্ত করা গেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জলবায়ু-সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য, পানি-স্যানিটেশন, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি ও অবকাঠামো খাতকে জলবায়ু সহনশীল ও পরিবেশবান্ধব করে তুলতে হবে। এজন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় জলবায়ু শিক্ষা ও সবুজ দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি।” উপদেষ্টা বলেন, “সরকার, উন্নয়ন সহযোগী, বেসরকারি খাত, গবেষক ও নাগরিক সমাজের সকলের অভিন্ন প্রচেষ্টা ছাড়া টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব নয়।” পরিবেশ সচিব ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ কর্মশালায় বক্তব্য দেন।