শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে সারাদেশের পূজা মণ্ডপগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। পূজা ঘিরে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতির শঙ্কা নেই জানিয়ে তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মধ্য দিয়ে এ উৎসব সম্পন্ন হবে বলেও আশ্বস্ত করেন।
সোমবার, (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ঘুরে দেখেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পরে দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিশেষ আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “বিগত বছরের চেয়ে এবার শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই। এটি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এর পবিত্রতা রক্ষা করে সকল ধর্মের মানুষ যেন এখানে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।”
পূজা মণ্ডপগুলো সিসিটিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত করা হয়েছে জানিয়ে এ উপদেষ্টা বলেন, “মণ্ডপ তৈরির শুরুর দিন থেকে ২৪ ঘণ্টার জন্যই নিরাপত্তার জন্য স্বেচ্ছাসেবী রাখবে কমিটির লোকজন এবং ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ, আনসার ও নারী স্বেচ্ছাসেবী থাকবে মণ্ডপে।”
সারাদেশে প্রায় ৩৩ হাজারের মতো পূজামণ্ডপ রয়েছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, প্রতি মণ্ডপে সরকারি অনুদান দেয়া হয়েছে।
‘পূজামণ্ডপের সামনে দোকান থাকতে পারবে কিন্তু মেলা থাকবে না। আর যে দোকানগুলো বসবে তারা জেলা প্রশাসন ও পূজা কমিটির সঙ্গে কথা বলে বসবে।’
এ সময় ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হোসেন, র্যাব-১১ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এসএম সাজ্জাদ হোসেন, ৬২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালাউদ্দিন চৌধুরী, রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ স্বামী একনাথনন্দ প্রমুখ।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে সারাদেশের পূজা মণ্ডপগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। পূজা ঘিরে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতির শঙ্কা নেই জানিয়ে তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মধ্য দিয়ে এ উৎসব সম্পন্ন হবে বলেও আশ্বস্ত করেন।
সোমবার, (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ঘুরে দেখেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পরে দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিশেষ আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “বিগত বছরের চেয়ে এবার শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই। এটি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এর পবিত্রতা রক্ষা করে সকল ধর্মের মানুষ যেন এখানে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।”
পূজা মণ্ডপগুলো সিসিটিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত করা হয়েছে জানিয়ে এ উপদেষ্টা বলেন, “মণ্ডপ তৈরির শুরুর দিন থেকে ২৪ ঘণ্টার জন্যই নিরাপত্তার জন্য স্বেচ্ছাসেবী রাখবে কমিটির লোকজন এবং ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ, আনসার ও নারী স্বেচ্ছাসেবী থাকবে মণ্ডপে।”
সারাদেশে প্রায় ৩৩ হাজারের মতো পূজামণ্ডপ রয়েছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, প্রতি মণ্ডপে সরকারি অনুদান দেয়া হয়েছে।
‘পূজামণ্ডপের সামনে দোকান থাকতে পারবে কিন্তু মেলা থাকবে না। আর যে দোকানগুলো বসবে তারা জেলা প্রশাসন ও পূজা কমিটির সঙ্গে কথা বলে বসবে।’
এ সময় ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হোসেন, র্যাব-১১ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এসএম সাজ্জাদ হোসেন, ৬২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালাউদ্দিন চৌধুরী, রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ স্বামী একনাথনন্দ প্রমুখ।