বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণ প্রক্রিয়া নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পূর্ণ সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক এনগোজি ওকনজো-ইওয়ালার সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে ইউনূস বলেন, উন্নত বাজারে বাণিজ্য ছাড় বা বিশেষ সুবিধা প্রত্যাহারের সম্ভাব্য ক্ষতিকর প্রভাব থেকে উত্তরণশীল দেশগুলোকে রক্ষা করা জরুরি। এজন্য আগামী ডব্লিউটিও মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে কার্যকর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করেন তিনি।
ডব্লিউটিও মহাপরিচালক এ সময় বাংলাদেশের উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়ে বলেন, বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ বাণিজ্য এখনও ডব্লিউটিওর নিয়মে পরিচালিত হচ্ছে। তিনি সংস্থার সংস্কার প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব কামনা করেন। ইউনূসকেও তিনি আহ্বান জানান, “ডব্লিউটিওর অবশ্যই সংস্কার করতে হবে। আমি এখানে আপনার নেতৃত্ব চাই।”
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিবেশে কার্যকর নেতৃত্ব দিতে ডব্লিউটিওকে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। এখন চ্যালেঞ্জ গ্রহণের সময় এসেছে। অর্থবহ পরিবর্তনের সমর্থনে বাংলাদেশ তার কণ্ঠস্বর আরও উঁচুতে তুলতে প্রস্তুত।”
২০২৬ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণের সময়সীমা নির্ধারিত রয়েছে। বৈঠকে ডব্লিউটিও সংস্কার, বৈশ্বিক বাণিজ্য চ্যালেঞ্জ, ক্রমবর্ধমান সংরক্ষণবাদ ও বিশ্বায়নের সম্ভাব্য পশ্চাদপসরণ নিয়েও আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জ্বালানি ও সড়ক, পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী এবং এসডিজি সমন্বয়কারী সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণ প্রক্রিয়া নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পূর্ণ সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক এনগোজি ওকনজো-ইওয়ালার সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে ইউনূস বলেন, উন্নত বাজারে বাণিজ্য ছাড় বা বিশেষ সুবিধা প্রত্যাহারের সম্ভাব্য ক্ষতিকর প্রভাব থেকে উত্তরণশীল দেশগুলোকে রক্ষা করা জরুরি। এজন্য আগামী ডব্লিউটিও মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে কার্যকর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করেন তিনি।
ডব্লিউটিও মহাপরিচালক এ সময় বাংলাদেশের উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়ে বলেন, বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ বাণিজ্য এখনও ডব্লিউটিওর নিয়মে পরিচালিত হচ্ছে। তিনি সংস্থার সংস্কার প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব কামনা করেন। ইউনূসকেও তিনি আহ্বান জানান, “ডব্লিউটিওর অবশ্যই সংস্কার করতে হবে। আমি এখানে আপনার নেতৃত্ব চাই।”
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিবেশে কার্যকর নেতৃত্ব দিতে ডব্লিউটিওকে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। এখন চ্যালেঞ্জ গ্রহণের সময় এসেছে। অর্থবহ পরিবর্তনের সমর্থনে বাংলাদেশ তার কণ্ঠস্বর আরও উঁচুতে তুলতে প্রস্তুত।”
২০২৬ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণের সময়সীমা নির্ধারিত রয়েছে। বৈঠকে ডব্লিউটিও সংস্কার, বৈশ্বিক বাণিজ্য চ্যালেঞ্জ, ক্রমবর্ধমান সংরক্ষণবাদ ও বিশ্বায়নের সম্ভাব্য পশ্চাদপসরণ নিয়েও আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জ্বালানি ও সড়ক, পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী এবং এসডিজি সমন্বয়কারী সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।