ক্লাব ডি মাদ্রিদের সভাপতি ও স্লোভেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দানিলো তুর্ক যুক্তরাষ্ট্রে এক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সংগঠনের সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন।
বুধবার এক হোটেলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দানিলো তুর্ক ক্ষুদ্রঋণ খাতে অধ্যাপক ইউনূসের পথপ্রদর্শক ভূমিকা ও তার বৈশ্বিক প্রভাবের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “আমরা সম্মানিত হব যদি আপনি আমাদের কর্মসূচিতে অংশ নেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান গণতান্ত্রিক রূপান্তর বিষয়ে আপনার মতামত বিশেষভাবে মূল্যায়ন করব।”
সাম্প্রতিক জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ টেনে দানিলো তুর্ক বলেন, এ আন্দোলন বিশ্বকে বিস্মিত করেছে। এ ধরনের রূপান্তর সম্পর্কে বৈশ্বিক নেতাদের আরও জানার প্রয়োজন রয়েছে। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক অনুশীলন জোরদারের প্রচেষ্টার প্রশংসাও করেন।
প্রধান উপদেষ্টা আমন্ত্রণকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংস্কারের অভিজ্ঞতা বিশ্বমঞ্চে ভাগাভাগি করতে তিনি আগ্রহী। তার ভাষায়, “আমরা এখনো জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হাঁটছি, কীভাবে দেশকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে এগিয়ে নেওয়া যায় তা নির্ধারণের চেষ্টা করছি। আমাদের লক্ষ্য এই পথেই অটল।”
ক্লাব ডি মাদ্রিদ হলো বিশ্বের বৃহত্তম ফোরাম, যেখানে গণতান্ত্রিক সাবেক প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীরা অভিজ্ঞতা ও প্রভাব কাজে লাগিয়ে অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা এবং বৈশ্বিক কল্যাণে কাজ করেন। বৈঠকে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ক্লাব ডি মাদ্রিদের সভাপতি ও স্লোভেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দানিলো তুর্ক যুক্তরাষ্ট্রে এক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সংগঠনের সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন।
বুধবার এক হোটেলে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দানিলো তুর্ক ক্ষুদ্রঋণ খাতে অধ্যাপক ইউনূসের পথপ্রদর্শক ভূমিকা ও তার বৈশ্বিক প্রভাবের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “আমরা সম্মানিত হব যদি আপনি আমাদের কর্মসূচিতে অংশ নেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান গণতান্ত্রিক রূপান্তর বিষয়ে আপনার মতামত বিশেষভাবে মূল্যায়ন করব।”
সাম্প্রতিক জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ টেনে দানিলো তুর্ক বলেন, এ আন্দোলন বিশ্বকে বিস্মিত করেছে। এ ধরনের রূপান্তর সম্পর্কে বৈশ্বিক নেতাদের আরও জানার প্রয়োজন রয়েছে। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক অনুশীলন জোরদারের প্রচেষ্টার প্রশংসাও করেন।
প্রধান উপদেষ্টা আমন্ত্রণকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংস্কারের অভিজ্ঞতা বিশ্বমঞ্চে ভাগাভাগি করতে তিনি আগ্রহী। তার ভাষায়, “আমরা এখনো জঙ্গলের ভেতর দিয়ে হাঁটছি, কীভাবে দেশকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে এগিয়ে নেওয়া যায় তা নির্ধারণের চেষ্টা করছি। আমাদের লক্ষ্য এই পথেই অটল।”
ক্লাব ডি মাদ্রিদ হলো বিশ্বের বৃহত্তম ফোরাম, যেখানে গণতান্ত্রিক সাবেক প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীরা অভিজ্ঞতা ও প্রভাব কাজে লাগিয়ে অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা এবং বৈশ্বিক কল্যাণে কাজ করেন। বৈঠকে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।