পৃথিবীর অষ্টম উচ্চতম পর্বত মানাসলু জয় করেছেন দুই বাংলাদেশি পর্বতারোহী বাবর আলী ও তানভীর আহমেদ। শুক্রবার ভোরে তারা নেপালের মানসিরি হিমাল রেঞ্জের ‘মাউন্টেন অব দ্য স্পিরিট’ খ্যাত মানাসলুর শীর্ষে পৌঁছান।
এবারের অভিযানে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেন বাবর আলী। তিনি অতিরিক্ত অক্সিজেন ছাড়াই মানাসলুর চূড়ায় উঠেছেন, যা বাংলাদেশের জন্য প্রথম। এটি তার চতুর্থ আটহাজারী শৃঙ্গ জয়। অন্যদিকে, তানভীর আহমেদ প্রথমবারের মতো কোনো আটহাজারী পর্বত জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।
‘মানাসলু অ্যাসেন্ট: ভার্টিক্যাল ডুয়ো’ শীর্ষক এ অভিযানের আয়োজন করে পর্বতারোহণ ক্লাব ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স। ক্লাবের সভাপতি ফরহান জামান জানান, বাবরের বহুদিনের স্বপ্ন ছিল অক্সিজেন ছাড়া আটহাজারী শৃঙ্গে ওঠা। আর তানভীর প্রমাণ করেছেন, বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক মাউন্টেনিয়ারিং কোর্স ছাড়াও সীমিত সুযোগ-সুবিধা এবং ইচ্ছাশক্তি দিয়ে সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
তানভীর ও বাবর ৫ সেপ্টেম্বর নেপালে পৌঁছান এবং দীর্ঘ প্রস্তুতি শেষে ২৬ সেপ্টেম্বর ভোরে তারা চূড়ায় ওঠেন। গাইড হিসেবে অভিযানে ছিলেন বীরে তামাং ও ফুর্বা অংডি শেরপা।
বাবর আলী ইতোমধ্যে এভারেস্ট, লোৎসে ও অন্নপূর্ণাসহ বেশ কয়েকটি শৃঙ্গ জয় করেছেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর সন্তান। অন্যদিকে, কিশোরগঞ্জের তানভীর আহমেদ গত বছর আমা দাবলাম সামিট করেন।
তাদের মানাসলু অভিযানে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে একাধিক দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান। ফরহান জামান আশা প্রকাশ করেন, বাবর ও তানভীরের এই অর্জন বাংলাদেশের পর্বতারোহণে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং সামনে আরও শৃঙ্গজয়ের অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পৃথিবীর অষ্টম উচ্চতম পর্বত মানাসলু জয় করেছেন দুই বাংলাদেশি পর্বতারোহী বাবর আলী ও তানভীর আহমেদ। শুক্রবার ভোরে তারা নেপালের মানসিরি হিমাল রেঞ্জের ‘মাউন্টেন অব দ্য স্পিরিট’ খ্যাত মানাসলুর শীর্ষে পৌঁছান।
এবারের অভিযানে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেন বাবর আলী। তিনি অতিরিক্ত অক্সিজেন ছাড়াই মানাসলুর চূড়ায় উঠেছেন, যা বাংলাদেশের জন্য প্রথম। এটি তার চতুর্থ আটহাজারী শৃঙ্গ জয়। অন্যদিকে, তানভীর আহমেদ প্রথমবারের মতো কোনো আটহাজারী পর্বত জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।
‘মানাসলু অ্যাসেন্ট: ভার্টিক্যাল ডুয়ো’ শীর্ষক এ অভিযানের আয়োজন করে পর্বতারোহণ ক্লাব ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স। ক্লাবের সভাপতি ফরহান জামান জানান, বাবরের বহুদিনের স্বপ্ন ছিল অক্সিজেন ছাড়া আটহাজারী শৃঙ্গে ওঠা। আর তানভীর প্রমাণ করেছেন, বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক মাউন্টেনিয়ারিং কোর্স ছাড়াও সীমিত সুযোগ-সুবিধা এবং ইচ্ছাশক্তি দিয়ে সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
তানভীর ও বাবর ৫ সেপ্টেম্বর নেপালে পৌঁছান এবং দীর্ঘ প্রস্তুতি শেষে ২৬ সেপ্টেম্বর ভোরে তারা চূড়ায় ওঠেন। গাইড হিসেবে অভিযানে ছিলেন বীরে তামাং ও ফুর্বা অংডি শেরপা।
বাবর আলী ইতোমধ্যে এভারেস্ট, লোৎসে ও অন্নপূর্ণাসহ বেশ কয়েকটি শৃঙ্গ জয় করেছেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর সন্তান। অন্যদিকে, কিশোরগঞ্জের তানভীর আহমেদ গত বছর আমা দাবলাম সামিট করেন।
তাদের মানাসলু অভিযানে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে একাধিক দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান। ফরহান জামান আশা প্রকাশ করেন, বাবর ও তানভীরের এই অর্জন বাংলাদেশের পর্বতারোহণে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং সামনে আরও শৃঙ্গজয়ের অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে।