ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নিজের ‘গদি কখন চলে যায়’, তা নিয়ে ‘ক্রাইসিসে’ রয়েছেন জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, এজন্য তিনি দাপ্তরিক অনেক কাজই করতে পারছেন না।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সরকারের বড় ক্রাইসিস আছে, যেটা বললাম, আমার গদি কখন চলে যাবে, সেটা নিয়ে ক্রাইসিস।’
আরেকটা ‘ক্রাইসিসের’ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গত এক মাস ধরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল মিডিয়া পাড়ায়, এখানে ওখানে যে, উপদেষ্টা, ছাত্র উপদেষ্টারা নেমে যাবেন। আমি আপনাদের বলি, ছাত্র উপদেষ্টারা নেমে যাবেন। ছাত্র উপদেষ্টাদের দপ্তর কাজ করা বন্ধ করে দিছে গত এক মাস ধরে। কাজ শ্লথ হয়ে গেছে।’
রোববার,(২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্ব-নিয়ন্ত্রণ ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা: রাজনৈতিক ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক সংলাপে তথ্য উপদেষ্টা এ কথা বলেন। যুক্তরাজ্য সরকার এবং ‘দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন’ এর সহযোগিতায় সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এ সংলাপ আয়োজন করে।
ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টা পরিষদে থাকা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার দপ্তরেও এক মাস ধরে ‘কাজ বন্ধ’ থাকার কথা জানান মাহফুজ আলম।
আমলাদের কার্যক্রম তুলে ধরে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা ভাবেন ওনারা (ছাত্র উপদেষ্টা) চলে যাবেন; অন্যজন আসবেন। তার সঙ্গে কাজ করব আমরা। অনেকগু প্রমাণ আছে। এগুলো হচ্ছে সেলফ ক্রিটিক। কোনো ব্যক্তি বা আমলাকে বলছি না, কিন্তু এটা হচ্ছে বাস্তবতা।’
গত ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে একান্ত বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বৈঠক শেষেই সরকার ও বিএনপির তরফে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দেয়া হয়।
ওই বৈঠকের দিকে ইঙ্গিত করে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘যখন ১৩ জুন ঘটলো লন্ডনে, এরপর বাংলাদেশের পুরো ল্যান্ডস্কেইপ বদলে গেল। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে এই কথাগুলো বলছি। কারণ চাইলে আমি বসে এক মাসের মধ্যে একটা আইন করে দিতে পারব। কিন্তু যদি না চায়, সদিচ্ছা না থাকে, কারণ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমলারা যুক্ত। আমলারা বসে আছেন, কখন পরবর্তী সরকার আসবে, তখন এই আইনগুলো তারা পাস করবেন।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিজের ‘গদি কখন চলে যায়’, তা নিয়ে ‘ক্রাইসিসে’ রয়েছেন জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, এজন্য তিনি দাপ্তরিক অনেক কাজই করতে পারছেন না।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সরকারের বড় ক্রাইসিস আছে, যেটা বললাম, আমার গদি কখন চলে যাবে, সেটা নিয়ে ক্রাইসিস।’
আরেকটা ‘ক্রাইসিসের’ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গত এক মাস ধরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল মিডিয়া পাড়ায়, এখানে ওখানে যে, উপদেষ্টা, ছাত্র উপদেষ্টারা নেমে যাবেন। আমি আপনাদের বলি, ছাত্র উপদেষ্টারা নেমে যাবেন। ছাত্র উপদেষ্টাদের দপ্তর কাজ করা বন্ধ করে দিছে গত এক মাস ধরে। কাজ শ্লথ হয়ে গেছে।’
রোববার,(২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্ব-নিয়ন্ত্রণ ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা: রাজনৈতিক ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক সংলাপে তথ্য উপদেষ্টা এ কথা বলেন। যুক্তরাজ্য সরকার এবং ‘দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন’ এর সহযোগিতায় সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এ সংলাপ আয়োজন করে।
ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টা পরিষদে থাকা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার দপ্তরেও এক মাস ধরে ‘কাজ বন্ধ’ থাকার কথা জানান মাহফুজ আলম।
আমলাদের কার্যক্রম তুলে ধরে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা ভাবেন ওনারা (ছাত্র উপদেষ্টা) চলে যাবেন; অন্যজন আসবেন। তার সঙ্গে কাজ করব আমরা। অনেকগু প্রমাণ আছে। এগুলো হচ্ছে সেলফ ক্রিটিক। কোনো ব্যক্তি বা আমলাকে বলছি না, কিন্তু এটা হচ্ছে বাস্তবতা।’
গত ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে একান্ত বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বৈঠক শেষেই সরকার ও বিএনপির তরফে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দেয়া হয়।
ওই বৈঠকের দিকে ইঙ্গিত করে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘যখন ১৩ জুন ঘটলো লন্ডনে, এরপর বাংলাদেশের পুরো ল্যান্ডস্কেইপ বদলে গেল। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে এই কথাগুলো বলছি। কারণ চাইলে আমি বসে এক মাসের মধ্যে একটা আইন করে দিতে পারব। কিন্তু যদি না চায়, সদিচ্ছা না থাকে, কারণ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমলারা যুক্ত। আমলারা বসে আছেন, কখন পরবর্তী সরকার আসবে, তখন এই আইনগুলো তারা পাস করবেন।’