ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন প্যালেস্টাইন-ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গত শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে সংস্থাটির সদর দপ্তরে ওআইসির (অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একবার্ষিক সমন্বয় বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান। ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
তৌহিদ হোসেন তার বক্তৃতায় প্যালেস্টাইনি জনগণের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলনের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থনও পুনর্ব্যক্ত করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্যালেস্টাইন ইস্যুতে বাংলাদেশের নীতিগত অবস্থান পুনরায় উল্লেখ করে বলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং একটি স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
তৌহিদ হোসেন ইসলামী বিশ্বের ঐক্য জোরদারে বাংলাদেশের ভূমিকা তুলে ধরে ওআইসির দশ-বছর মেয়াদি কর্মসূচিতে বাংলাদেশের অবদান উল্লেখ করেন।
তিনি ওআইসি কাঠামোর কার্যকর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা, আরও শক্তিশালী সম্পদ আহরণ এবং বাস্তবায়নমুখী সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।
বৈঠকটি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা থেকে শুরু করে উন্নয়ন অগ্রাধিকারের মতো সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তাদের অবস্থান সমন্বয়ের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন প্যালেস্টাইন-ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গত শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে সংস্থাটির সদর দপ্তরে ওআইসির (অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একবার্ষিক সমন্বয় বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান। ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
তৌহিদ হোসেন তার বক্তৃতায় প্যালেস্টাইনি জনগণের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলনের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থনও পুনর্ব্যক্ত করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্যালেস্টাইন ইস্যুতে বাংলাদেশের নীতিগত অবস্থান পুনরায় উল্লেখ করে বলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং একটি স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
তৌহিদ হোসেন ইসলামী বিশ্বের ঐক্য জোরদারে বাংলাদেশের ভূমিকা তুলে ধরে ওআইসির দশ-বছর মেয়াদি কর্মসূচিতে বাংলাদেশের অবদান উল্লেখ করেন।
তিনি ওআইসি কাঠামোর কার্যকর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা, আরও শক্তিশালী সম্পদ আহরণ এবং বাস্তবায়নমুখী সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।
বৈঠকটি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা থেকে শুরু করে উন্নয়ন অগ্রাধিকারের মতো সাধারণ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে তাদের অবস্থান সমন্বয়ের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে।