বাংলাদেশে গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৭৮২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার ৬৮৯ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১৫ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনের একজন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, একজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃতদের মধ্যে দুজন পুরুষ এবং একজন নারী; তাদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ৮৫ ও ২৮ বছর।
এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হন সেপ্টেম্বরে। সে মাসে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী ভর্তি হন এবং মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম পাঁচ দিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৩৪৭ জন, মারা গেছেন ১৪ জন।
এর আগে জুলাই মাসে ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী ভর্তি হন। জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছিলেন ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫১ জন এবং অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন।
জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৪১ জনের মৃত্যু হয়। তার আগে জানুয়ারিতে মারা যান ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিনজন, জুনে ১৯ জন ও অগাস্টে ৩৯ জন। মার্চ মাসে কারও মৃত্যুর তথ্য দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার বাসিন্দা। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ১৪২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৪ জন, রংপুর বিভাগে ১১ জন, বরিশাল বিভাগে ১৭৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৪৭৩ জন রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৮৫১ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ৬২২ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর তথ্য তারা সংরক্ষণ করে আসছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশে গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৭৮২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার ৬৮৯ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১৫ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনের একজন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, একজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃতদের মধ্যে দুজন পুরুষ এবং একজন নারী; তাদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ৮৫ ও ২৮ বছর।
এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হন সেপ্টেম্বরে। সে মাসে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী ভর্তি হন এবং মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম পাঁচ দিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৩৪৭ জন, মারা গেছেন ১৪ জন।
এর আগে জুলাই মাসে ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী ভর্তি হন। জানুয়ারিতে ভর্তি হয়েছিলেন ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫১ জন এবং অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন।
জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৪১ জনের মৃত্যু হয়। তার আগে জানুয়ারিতে মারা যান ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিনজন, জুনে ১৯ জন ও অগাস্টে ৩৯ জন। মার্চ মাসে কারও মৃত্যুর তথ্য দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার বাসিন্দা। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে ১৪২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৪ জন, রংপুর বিভাগে ১১ জন, বরিশাল বিভাগে ১৭৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৪৭৩ জন রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৮৫১ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ৬২২ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর তথ্য তারা সংরক্ষণ করে আসছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।