মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। একই সঙ্গে এমন ব্যক্তি সরকারি চাকরিও করতে পারবেন না।
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ আনা নতুন সংশোধনে এই বিধান যুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ এবার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সংশোধন আনা হয়েছে। এই সংশোধনীর মূল বিষয় হলো— কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি ট্রাইব্যুনালে ‘ফরমাল চার্জ’ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হয়, তাহলে তিনি বাংলাদেশের কোনো নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্য থাকবেন না। অর্থাৎ, তিনি জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবেন না।
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, একইভাবে এমন ব্যক্তি কোনো ধরনের সরকারি চাকরিও করতে পারবেন না।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। একই সঙ্গে এমন ব্যক্তি সরকারি চাকরিও করতে পারবেন না।
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ আনা নতুন সংশোধনে এই বিধান যুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ এবার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সংশোধন আনা হয়েছে। এই সংশোধনীর মূল বিষয় হলো— কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি ট্রাইব্যুনালে ‘ফরমাল চার্জ’ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হয়, তাহলে তিনি বাংলাদেশের কোনো নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্য থাকবেন না। অর্থাৎ, তিনি জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবেন না।
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, একইভাবে এমন ব্যক্তি কোনো ধরনের সরকারি চাকরিও করতে পারবেন না।