ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দেশের কারাগারগুলোতে ধারণক্ষমতার দেড়গুণেরও বেশি ‘আসামি’ এখন কারাগারে বন্দী। দেশের কারাগুলোর ধারণক্ষমতা যেখানে ৪৬ হাজার, সেখানে এখন বন্দী আছেন ৭৮ হাজার। পর্যাপ্ত জনবলেরও অভাব রয়েছে। আর তাতে কারাগারে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কারা কর্মকর্তারা।
জনবলের অভাবে নিরাপত্তা ও আসামি আনা-নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে:
এআইজি প্রিজন
কারা অধিদপ্তরের এআইজি (প্রিজন) জান্নাত উল ফরহাদ মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে সংবাদকে জানান, সারাদেশে এখন কারাগার ৭৪টি। তবে এর ৪টি কারাগার এখনও পুরোপুরি চালু করা হয়নি।
তিনি জানান কারাগারগুলোতে জনবলেরও সংকট রয়েছে। পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় বাড়তি নিরাপত্তা দেয়া ও আসামি আনা নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
জনবল দরকার কমপক্ষে ২৪ হাজার। আর বর্তমানে আছে ১১ হাজার। মন্ত্রণালয়ে ২৬ হাজার জনবলের জন্য আবেদন করা হয়েছে। তবে অনুমোদন মিলেছে ৬ হাজারের। তাও আবার ৫ বছরে তা পূরণ করতে হবে।
কারাগারগুলোতে এখনও আধুনিক নিরাপত্তা সরঞ্জামের অভাব রয়েছে। পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা নেই। বিভিন্ন বস্তু পরীক্ষা করার যন্ত্রেরও সংকট রয়েছে। কারাগারগুলো থেকে অসুস্থ বন্দীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য দরকার ৯০ থেকে ১শ’ অ্যাম্বুলেন্স। আছে মাত্র ২৩টি।
এমনকি কারাগার থেকে আদালতে আসামি নিতে যে পরিমাণ প্রিজনভ্যান ও নিরাপত্তা যানবাহনের দরকার তাও পর্যাপ্ত নয়। পুরনো নড়বড়ে যানবাহন দিয়ে সব চালানো হচ্ছে। সব কিছু ‘জোড়াতালি’ দিয়ে চলছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
দেশের কারাগারগুলোতে ধারণক্ষমতার দেড়গুণেরও বেশি ‘আসামি’ এখন কারাগারে বন্দী। দেশের কারাগুলোর ধারণক্ষমতা যেখানে ৪৬ হাজার, সেখানে এখন বন্দী আছেন ৭৮ হাজার। পর্যাপ্ত জনবলেরও অভাব রয়েছে। আর তাতে কারাগারে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কারা কর্মকর্তারা।
জনবলের অভাবে নিরাপত্তা ও আসামি আনা-নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে:
এআইজি প্রিজন
কারা অধিদপ্তরের এআইজি (প্রিজন) জান্নাত উল ফরহাদ মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে সংবাদকে জানান, সারাদেশে এখন কারাগার ৭৪টি। তবে এর ৪টি কারাগার এখনও পুরোপুরি চালু করা হয়নি।
তিনি জানান কারাগারগুলোতে জনবলেরও সংকট রয়েছে। পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় বাড়তি নিরাপত্তা দেয়া ও আসামি আনা নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
জনবল দরকার কমপক্ষে ২৪ হাজার। আর বর্তমানে আছে ১১ হাজার। মন্ত্রণালয়ে ২৬ হাজার জনবলের জন্য আবেদন করা হয়েছে। তবে অনুমোদন মিলেছে ৬ হাজারের। তাও আবার ৫ বছরে তা পূরণ করতে হবে।
কারাগারগুলোতে এখনও আধুনিক নিরাপত্তা সরঞ্জামের অভাব রয়েছে। পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা নেই। বিভিন্ন বস্তু পরীক্ষা করার যন্ত্রেরও সংকট রয়েছে। কারাগারগুলো থেকে অসুস্থ বন্দীদের হাসপাতালে নেয়ার জন্য দরকার ৯০ থেকে ১শ’ অ্যাম্বুলেন্স। আছে মাত্র ২৩টি।
এমনকি কারাগার থেকে আদালতে আসামি নিতে যে পরিমাণ প্রিজনভ্যান ও নিরাপত্তা যানবাহনের দরকার তাও পর্যাপ্ত নয়। পুরনো নড়বড়ে যানবাহন দিয়ে সব চালানো হচ্ছে। সব কিছু ‘জোড়াতালি’ দিয়ে চলছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।