ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৫১০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুক্রবার,(১৭ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৫৮ হাজার ২৮০ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২৪৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৬৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৮১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১১৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩৬ জন, ময়মনসিংহে ২৪ জন।
রাজধানীতে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৫৫ জন। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১২২ জন ও ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৩ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ১৩২ জন ভর্তি আছে। মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৩ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালে ৪৫ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৯ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬৮ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৫২ জন ভর্তি আছে।
এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৭৪০ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ২৬৭৭ জন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীর অনেক মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিতে আছে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র বেশি থাকার কারণে মশাবাহিত রোগের ঝুঁকি বেশি বাংলাদেশে। বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত করা হয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান ঢাকায় প্রায় ১৪-১৬ প্রজাতির মশা আছে বলে কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে। আর মশাবাহিত রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেনিয়া, ফাইলেরিয়া ও জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস।
উল্লেখ্য ঢাকায় প্রথম ডেঙ্গু দেখা দেয় ১৯৬৩ সালে। তখন এটিকে ঢাকা ফিভার হিসেবে চিহ্নিত করা বা নাম দেয়া হয়েছিল। ডেঙ্গুর প্রথম বড় আউটব্রেক হয় ২০০০ সালে। তখন বিজ্ঞানীরা একে ডেঙ্গু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এরপর থেকে ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণা শুরু হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৫১০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুক্রবার,(১৭ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৫৮ হাজার ২৮০ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ২৪৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৬৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৮১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১১৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩৬ জন, ময়মনসিংহে ২৪ জন।
রাজধানীতে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৫৫ জন। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১২২ জন ও ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩৩ জন।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ১৩২ জন ভর্তি আছে। মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৩ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালে ৪৫ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩৯ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬৮ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৫২ জন ভর্তি আছে।
এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ৭৪০ জন ভর্তি আছে। সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ২৬৭৭ জন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীর অনেক মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিতে আছে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র বেশি থাকার কারণে মশাবাহিত রোগের ঝুঁকি বেশি বাংলাদেশে। বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত করা হয়েছে। এরমধ্যে বর্তমান ঢাকায় প্রায় ১৪-১৬ প্রজাতির মশা আছে বলে কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে। আর মশাবাহিত রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেনিয়া, ফাইলেরিয়া ও জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস।
উল্লেখ্য ঢাকায় প্রথম ডেঙ্গু দেখা দেয় ১৯৬৩ সালে। তখন এটিকে ঢাকা ফিভার হিসেবে চিহ্নিত করা বা নাম দেয়া হয়েছিল। ডেঙ্গুর প্রথম বড় আউটব্রেক হয় ২০০০ সালে। তখন বিজ্ঞানীরা একে ডেঙ্গু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এরপর থেকে ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণা শুরু হয়।