আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ‘সংশয়’ প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এক প্রশ্নে তাকে জানতে চাওয়া হয়—নির্বাচন ঘিরে পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, সেখানে কী কী বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় আছে কি না। জবাবে তিনি বলেন, “এর আগে কোনো নির্বাচনে প্রশিক্ষণ ছিল না, এবার সংশয় আছে বলেই আমরা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।”
তবে সংশয়ের কারণ বিস্তারিত না জানিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনটা ভালোভাবে করার জন্য যেসব জায়গা কন্ডাক্ট করা দরকার, ওইসব জায়গাগুলোতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।”
তিনি আরও জানান, বিগত তিনটি নির্বাচনে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের ‘যতটুকু সম্ভব দূরে রাখা হবে’।
সম্প্রতি পুলিশ প্রধান বাহারুল আলম এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ ‘ঝুঁকির মধ্যে’ পড়বে। ওই বক্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, “আমার আইজিপি যদি বলে থাকে তাহলে ডেফিনিটলি আমি আইজিপিকে সাপোর্ট করব।”
নির্বাচন নিয়ে ঝুঁকির প্রসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, “ঝুঁকির কোনো অভাব আছে?”
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো নিয়েও কোর কমিটির বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, “বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি তদন্ত করছে, তদন্তের পরে আমরা জানতে পারব কী কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে।”
সম্প্রতি কয়েকটি দেশ সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সফরের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “যারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা, তাদের পাসপোর্টে ফি সাধারণের চেয়ে বেশি নেওয়া হয়। এই টাকাটা এখন থেকে বেশি নেব না, সমান করে দেব।”
তিনি আরও জানান, রেমিট্যান্স প্রেরণকারীরা যেন বিমানবন্দরে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পান, সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিমান ভাড়া কমানোর বিষয়টিও দেখা হবে বলে জানান তিনি।
বিমানবন্দরে ‘ই-গেইট’ চালুর অগ্রগতি নিয়েও তিনি কথা বলেন। তার ভাষায়, “খুব তাড়াতাড়ি… ইন্সটল হয়ে গেছে, দু’চার দিনের মধ্যে খুলে দেব। আর ডিসেম্বরের মধ্যে ই-পাসপোর্ট চালু হবে বলে আশা করছি।”
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ‘সংশয়’ প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এক প্রশ্নে তাকে জানতে চাওয়া হয়—নির্বাচন ঘিরে পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, সেখানে কী কী বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় আছে কি না। জবাবে তিনি বলেন, “এর আগে কোনো নির্বাচনে প্রশিক্ষণ ছিল না, এবার সংশয় আছে বলেই আমরা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।”
তবে সংশয়ের কারণ বিস্তারিত না জানিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনটা ভালোভাবে করার জন্য যেসব জায়গা কন্ডাক্ট করা দরকার, ওইসব জায়গাগুলোতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।”
তিনি আরও জানান, বিগত তিনটি নির্বাচনে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের ‘যতটুকু সম্ভব দূরে রাখা হবে’।
সম্প্রতি পুলিশ প্রধান বাহারুল আলম এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ ‘ঝুঁকির মধ্যে’ পড়বে। ওই বক্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, “আমার আইজিপি যদি বলে থাকে তাহলে ডেফিনিটলি আমি আইজিপিকে সাপোর্ট করব।”
নির্বাচন নিয়ে ঝুঁকির প্রসঙ্গে আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, “ঝুঁকির কোনো অভাব আছে?”
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো নিয়েও কোর কমিটির বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, “বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি তদন্ত করছে, তদন্তের পরে আমরা জানতে পারব কী কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে।”
সম্প্রতি কয়েকটি দেশ সফর শেষে দেশে ফিরেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সফরের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “যারা রেমিট্যান্স যোদ্ধা, তাদের পাসপোর্টে ফি সাধারণের চেয়ে বেশি নেওয়া হয়। এই টাকাটা এখন থেকে বেশি নেব না, সমান করে দেব।”
তিনি আরও জানান, রেমিট্যান্স প্রেরণকারীরা যেন বিমানবন্দরে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পান, সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিমান ভাড়া কমানোর বিষয়টিও দেখা হবে বলে জানান তিনি।
বিমানবন্দরে ‘ই-গেইট’ চালুর অগ্রগতি নিয়েও তিনি কথা বলেন। তার ভাষায়, “খুব তাড়াতাড়ি… ইন্সটল হয়ে গেছে, দু’চার দিনের মধ্যে খুলে দেব। আর ডিসেম্বরের মধ্যে ই-পাসপোর্ট চালু হবে বলে আশা করছি।”