জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইনকে হত্যার ঘন্টায় ৩ জন অভিযুক্তের ফাঁসিরর দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা ৩ টায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
এসময় শিক্ষার্থীরা, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনীদের ফাঁসি চাই’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেনো বাইরে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, জবিয়ান জেগেছে’—এরকম বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
বিক্ষোভ মিছিলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব, আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য মাসুদ রানা উপস্থিত রয়েছেন।
ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, ‘আমাদের এক সহকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা তার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি চাই।’
এর আগে সকাল ১০ টায় বংশাল থানায় মামলা দায়ের করেন জুবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত। মামলায় তিন আসামিরা হলেন - মাহির রহমান, বার্জিস শাবনাম বর্ষা, ফারদিন আহম্মেদ আয়লান। এছাড়া আরও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, তিনজনের নামে মামলা হয়েছে যাদেরকে আগেই হেফাজতে নেওয়া হয়েছিলো। আজকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদলতে তোলা হচ্ছে।
গত রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে জুবায়েদের ছাত্রী বর্ষার বাসার তিনতলায় উঠতে সিঁড়িতে জোবায়েদকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। বাসার নিচতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত সিঁড়িতে রক্তের দাগ পাওয়া যায়। তিনতলার সিঁড়িতে উপুড় হয়ে পড়ে ছিলেন তিনি।
ঘটনার পর সেদিন আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বংশাল থানার সামনে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন এবং তাঁতীবাজার মোড়ও অবরোধ করে রাখেন।
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইনকে হত্যার ঘন্টায় ৩ জন অভিযুক্তের ফাঁসিরর দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা ৩ টায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
এসময় শিক্ষার্থীরা, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনীদের ফাঁসি চাই’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেনো বাইরে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, জবিয়ান জেগেছে’—এরকম বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
বিক্ষোভ মিছিলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব, আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য মাসুদ রানা উপস্থিত রয়েছেন।
ছাত্রদলের আহবায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, ‘আমাদের এক সহকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা তার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি চাই।’
এর আগে সকাল ১০ টায় বংশাল থানায় মামলা দায়ের করেন জুবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত। মামলায় তিন আসামিরা হলেন - মাহির রহমান, বার্জিস শাবনাম বর্ষা, ফারদিন আহম্মেদ আয়লান। এছাড়া আরও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, তিনজনের নামে মামলা হয়েছে যাদেরকে আগেই হেফাজতে নেওয়া হয়েছিলো। আজকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদলতে তোলা হচ্ছে।
গত রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে জুবায়েদের ছাত্রী বর্ষার বাসার তিনতলায় উঠতে সিঁড়িতে জোবায়েদকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। বাসার নিচতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত সিঁড়িতে রক্তের দাগ পাওয়া যায়। তিনতলার সিঁড়িতে উপুড় হয়ে পড়ে ছিলেন তিনি।
ঘটনার পর সেদিন আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বংশাল থানার সামনে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন এবং তাঁতীবাজার মোড়ও অবরোধ করে রাখেন।