দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত এই রোগে মোট ২৫১ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
মঙ্গলবার প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, সর্বশেষ মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে তিনজন নারী এবং একজন পুরুষ। তাদের বয়স যথাক্রমে ১৬, ৩০, ৫৫ ও ৭০ বছর। চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে; অপরজন মারা গেছেন পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
গত একদিনে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৮১৪ জন ডেঙ্গু রোগী। এ নিয়ে ২০২৫ সালে মোট হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৬১ হাজার ৬০৫ জনে।
চলতি অক্টোবর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ হাজার ৩৬৩ জন এবং মারা গেছেন ৫৫ জন। এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে সর্বাধিক ১৫ হাজার ৮৬৬ জন আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এবং ওই মাসেই মৃত্যু হয়েছিল ৭৬ জনের।
জুলাই মাসে ভর্তি হয়েছিলেন ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী, মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৪১। জানুয়ারিতে মারা যান ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, মার্চে কেউ মারা যাননি, এপ্রিলে ৭ জন, মে মাসে ৩ জন, জুনে ১৯ জন এবং অগাস্ট মাসে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়।
এছাড়া জানুয়ারিতে ১,১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১,৭৭৩ জন, জুনে ৫,৯৫১ জন এবং অগাস্টে ১০,৪৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার ২৭৭ জন। ঢাকার বাইরের বিভাগগুলোর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১২১ জন, ময়মনসিংহে ৪৬ জন, চট্টগ্রামে ১১৪ জন, খুলনায় ৪০ জন, রাজশাহীতে ৪০ জন, রংপুরে ৪১ জন, বরিশালে ১২৬ জন এবং সিলেটে ৫ জন নতুন করে ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২,৮৩১ জন ডেঙ্গু রোগী। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৬৭ জন এবং ঢাকার বাইরে ১,৮৬৪ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।
২০০০ সাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যুর তথ্য সংগ্রহ করছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সর্বাধিক ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যু রেকর্ড হয়—সে বছর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, এবং মারা গিয়েছিলেন ১,৭০৫ জন রোগী।
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত এই রোগে মোট ২৫১ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
মঙ্গলবার প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, সর্বশেষ মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে তিনজন নারী এবং একজন পুরুষ। তাদের বয়স যথাক্রমে ১৬, ৩০, ৫৫ ও ৭০ বছর। চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে; অপরজন মারা গেছেন পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
গত একদিনে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৮১৪ জন ডেঙ্গু রোগী। এ নিয়ে ২০২৫ সালে মোট হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৬১ হাজার ৬০৫ জনে।
চলতি অক্টোবর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ হাজার ৩৬৩ জন এবং মারা গেছেন ৫৫ জন। এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে সর্বাধিক ১৫ হাজার ৮৬৬ জন আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এবং ওই মাসেই মৃত্যু হয়েছিল ৭৬ জনের।
জুলাই মাসে ভর্তি হয়েছিলেন ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী, মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৪১। জানুয়ারিতে মারা যান ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, মার্চে কেউ মারা যাননি, এপ্রিলে ৭ জন, মে মাসে ৩ জন, জুনে ১৯ জন এবং অগাস্ট মাসে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়।
এছাড়া জানুয়ারিতে ১,১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১,৭৭৩ জন, জুনে ৫,৯৫১ জন এবং অগাস্টে ১০,৪৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার ২৭৭ জন। ঢাকার বাইরের বিভাগগুলোর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১২১ জন, ময়মনসিংহে ৪৬ জন, চট্টগ্রামে ১১৪ জন, খুলনায় ৪০ জন, রাজশাহীতে ৪০ জন, রংপুরে ৪১ জন, বরিশালে ১২৬ জন এবং সিলেটে ৫ জন নতুন করে ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২,৮৩১ জন ডেঙ্গু রোগী। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৯৬৭ জন এবং ঢাকার বাইরে ১,৮৬৪ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।
২০০০ সাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যুর তথ্য সংগ্রহ করছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে দেশে সর্বাধিক ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যু রেকর্ড হয়—সে বছর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন, এবং মারা গিয়েছিলেন ১,৭০৫ জন রোগী।