বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চুক্তিভিত্তিক কর্মকর্তা নীতিমালা ভঙ্গ করে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রেজিস্ট্রারপদে ড. হারুন অর রশীদকে মাসিক ৯০ হাজার টাকা বেতনে গোপনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এক বছরের মেয়াদ শেষ হচ্ছে কাল, আবারও সময় বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে বলে অভিযোগ
এক বছরের জন্য একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ডেপুটি রেজিস্টারকে বেরোবির এই পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
আগামীকাল ৪ নভেম্বর, চুক্তির মেয়াদ শেষ হতে যাওয়ায় আবারও তার নিয়োগ সময়সীমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন মহলে তোলপাড় চলছে।
ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে হলে দু’টি বহুল প্রচারিত দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে এরপর সিন্ডিকেট সভা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে ১০ বছরের বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স হলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ কোনভাবেই দেয়া যাবে না। কিন্তু রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রারনিয়োগের নামে কোনো নিয়ম-নীতি বা আদেশ কিছুই মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশানিক দপ্তরের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪/১০/২৪ইং তারিখে রেজিস্টারের পদে দায়িত্বে থাকা আলমগীর চৌধুরী স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন। এর আগে বর্তমান উপাচার্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. শওকত আলীকে ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পরে ১৮/৯/২৪ইং তারিখে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ওই সময় বর্তমান উপাচার্য তাৎক্ষনিক ভাবে রেজিস্টারের দায়িত্ব দেয়া হয় রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলামকে। তিনি দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
এরপর বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী গত ২৮/১০/২৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ১০৮ তম সভায় নিজেই সার্চ কমিটির প্রধান হয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেন। সদস্য করা হয় দুজনকে। কিন্তু সার্চ কমিটি দুটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রারপদে নিয়োগ দেবার কোনো বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন দেবার আগেই ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর তারিখে ড. হারুনর রশীদকে রেজিস্ট্রারহিসেবে নিয়োগ দেন। প্রায় দুই মাস পর গত ৫ জানুয়ারি ২০২৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৯তম সিন্ডিকেট সভায় বিষয়টি অবগত করেই বিষয়টি জায়েজ করা দেখানো হয়।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে রেজিস্ট্রার নিয়োগের জন্য উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তবে উপযুক্ত প্রার্থী না পাওয়ায় সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রারপদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু এবার কোন বিজ্ঞপ্তি জারি না করে সার্চ কমিটি গঠন এবং সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন না নিয়ে সভার আগেই নিয়োগ দেবার ঘটনা ঘটেছে।
তাছাড়া ইউজিসির নিয়ম অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১২০ বছর অতিবাহিত হলে চুক্তিভিত্তিক আর কোন নিয়োগ দেয়া যাবেনা। সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের নিতে হবে। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারর পদমর্যাদার ৪-৫ জন কর্মকর্তা আছেন।
নিয়োগপ্রাপ্ত রেজিস্টারের আমলনামা
রেজিস্ট্রারপদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডা. হারুন অর রশীদের জীবনবৃত্তান্ত থেকে জানা গেছে তিনি ১/১১/১৮ থেকে ৩০/১০/২১ইং পর্যন্ত উপ-রেজিস্ট্রার হিসেবে ইষ্টার্ন ইউনিভার্সিটি বিরুলিয়া সাভারে কর্মরত ছিলেন। এর আগে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়েরও ডেপুটি রেজিস্ট্রারছিলেন। সরকারি বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন কোন অভিজ্ঞতা তার নেই। ফলে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে একেবারে সরাসরি রেজিস্ট্রারপদে নিয়োগ দেবার বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিভিন্ন মহল। এ ব্যাপারে রেজিষ্টার ড. হারুনর রশীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোরন রিসিভ করেন নাই।
এ ব্যাপারে নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করা সাবেক ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রাররোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ প্রতিনিধিকে জানান রেজিস্ট্রারপদে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা না থাকায় সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে বর্তমান রেজিস্টারকে নিয়োগ দেয়া হয়। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি না দেয়া সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন না নেয়া সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন ইউজিসির অনুমোদন নেয়া হয়েছে। তবে বিস্তারিত জানতে উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলতে পরামর্শ দেন তিনি।
উপাচার্য যা বললেন
সার্বিক বিষয়ে জানতে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ইউজিসির সঙ্গে কথা বলে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। ৮ জন আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ২ জনকে বাছাই করে তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয় বলে জানান তিনি।
পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া বাধ্যতামূলক হবার পরেও নিয়োগ দেয়া হলো ক্যামন করে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন সব নিয়ম মেনেই নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চুক্তিভিত্তিক কর্মকর্তা নীতিমালা ভঙ্গ করে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) রেজিস্ট্রারপদে ড. হারুন অর রশীদকে মাসিক ৯০ হাজার টাকা বেতনে গোপনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এক বছরের মেয়াদ শেষ হচ্ছে কাল, আবারও সময় বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে বলে অভিযোগ
এক বছরের জন্য একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ডেপুটি রেজিস্টারকে বেরোবির এই পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
আগামীকাল ৪ নভেম্বর, চুক্তির মেয়াদ শেষ হতে যাওয়ায় আবারও তার নিয়োগ সময়সীমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন মহলে তোলপাড় চলছে।
ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে হলে দু’টি বহুল প্রচারিত দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে এরপর সিন্ডিকেট সভা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে ১০ বছরের বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স হলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ কোনভাবেই দেয়া যাবে না। কিন্তু রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রারনিয়োগের নামে কোনো নিয়ম-নীতি বা আদেশ কিছুই মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশানিক দপ্তরের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪/১০/২৪ইং তারিখে রেজিস্টারের পদে দায়িত্বে থাকা আলমগীর চৌধুরী স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন। এর আগে বর্তমান উপাচার্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. শওকত আলীকে ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পরে ১৮/৯/২৪ইং তারিখে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ওই সময় বর্তমান উপাচার্য তাৎক্ষনিক ভাবে রেজিস্টারের দায়িত্ব দেয়া হয় রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলামকে। তিনি দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
এরপর বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী গত ২৮/১০/২৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ১০৮ তম সভায় নিজেই সার্চ কমিটির প্রধান হয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেন। সদস্য করা হয় দুজনকে। কিন্তু সার্চ কমিটি দুটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রারপদে নিয়োগ দেবার কোনো বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন দেবার আগেই ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর তারিখে ড. হারুনর রশীদকে রেজিস্ট্রারহিসেবে নিয়োগ দেন। প্রায় দুই মাস পর গত ৫ জানুয়ারি ২০২৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৯তম সিন্ডিকেট সভায় বিষয়টি অবগত করেই বিষয়টি জায়েজ করা দেখানো হয়।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে রেজিস্ট্রার নিয়োগের জন্য উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তবে উপযুক্ত প্রার্থী না পাওয়ায় সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রারপদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু এবার কোন বিজ্ঞপ্তি জারি না করে সার্চ কমিটি গঠন এবং সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন না নিয়ে সভার আগেই নিয়োগ দেবার ঘটনা ঘটেছে।
তাছাড়া ইউজিসির নিয়ম অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১২০ বছর অতিবাহিত হলে চুক্তিভিত্তিক আর কোন নিয়োগ দেয়া যাবেনা। সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের নিতে হবে। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারর পদমর্যাদার ৪-৫ জন কর্মকর্তা আছেন।
নিয়োগপ্রাপ্ত রেজিস্টারের আমলনামা
রেজিস্ট্রারপদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডা. হারুন অর রশীদের জীবনবৃত্তান্ত থেকে জানা গেছে তিনি ১/১১/১৮ থেকে ৩০/১০/২১ইং পর্যন্ত উপ-রেজিস্ট্রার হিসেবে ইষ্টার্ন ইউনিভার্সিটি বিরুলিয়া সাভারে কর্মরত ছিলেন। এর আগে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়েরও ডেপুটি রেজিস্ট্রারছিলেন। সরকারি বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন কোন অভিজ্ঞতা তার নেই। ফলে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে একেবারে সরাসরি রেজিস্ট্রারপদে নিয়োগ দেবার বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিভিন্ন মহল। এ ব্যাপারে রেজিষ্টার ড. হারুনর রশীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোরন রিসিভ করেন নাই।
এ ব্যাপারে নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করা সাবেক ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রাররোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ প্রতিনিধিকে জানান রেজিস্ট্রারপদে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা না থাকায় সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে বর্তমান রেজিস্টারকে নিয়োগ দেয়া হয়। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি না দেয়া সিন্ডিকেট সভার অনুমোদন না নেয়া সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন ইউজিসির অনুমোদন নেয়া হয়েছে। তবে বিস্তারিত জানতে উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলতে পরামর্শ দেন তিনি।
উপাচার্য যা বললেন
সার্বিক বিষয়ে জানতে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ইউজিসির সঙ্গে কথা বলে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। ৮ জন আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ২ জনকে বাছাই করে তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয় বলে জানান তিনি।
পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া বাধ্যতামূলক হবার পরেও নিয়োগ দেয়া হলো ক্যামন করে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন সব নিয়ম মেনেই নিয়োগ দেয়া হয়েছে।