ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গত জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও সহিংস ঘটনায় নতুন করে আরও ২৭৫ শিক্ষার্থীর ‘সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে’ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার,(০৪ নভেম্বর ২০২৫) বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলমান তদন্তের অংশ হিসেবে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি দ্বিতীয় দফায় এই নতুন তালিকা চিহ্নিত করেছে। এর আগে তথ্যানুসন্ধান কমিটি ১২৮ জন শিক্ষার্থীকে অভিযুক্ত করে রিপোর্ট জমা দিয়েছিল, যাদের পরবর্তীতে চলতি বছরের ১৭ মার্চ সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্তে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়।
জুলাই আন্দোলনের সময় ক্যাম্পাসে সংঘটিত বেআইনী ও সহিংস ঘটনার তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ স্বাক্ষরিত ওই জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বমোট ৪০৩ জন শিক্ষার্থীকে (পূর্বের ১২৮ জনসহ নতুন ২৭৫ জন) কেন স্থায়ীভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হবে না, সে বিষয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।অভিযুক্তদের আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্টর অফিসে লিখিত জবাব জমা দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে একতরফা ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গত জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও সহিংস ঘটনায় নতুন করে আরও ২৭৫ শিক্ষার্থীর ‘সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে’ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার,(০৪ নভেম্বর ২০২৫) বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলমান তদন্তের অংশ হিসেবে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি দ্বিতীয় দফায় এই নতুন তালিকা চিহ্নিত করেছে। এর আগে তথ্যানুসন্ধান কমিটি ১২৮ জন শিক্ষার্থীকে অভিযুক্ত করে রিপোর্ট জমা দিয়েছিল, যাদের পরবর্তীতে চলতি বছরের ১৭ মার্চ সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্তে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়।
জুলাই আন্দোলনের সময় ক্যাম্পাসে সংঘটিত বেআইনী ও সহিংস ঘটনার তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ স্বাক্ষরিত ওই জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বমোট ৪০৩ জন শিক্ষার্থীকে (পূর্বের ১২৮ জনসহ নতুন ২৭৫ জন) কেন স্থায়ীভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হবে না, সে বিষয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।অভিযুক্তদের আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্টর অফিসে লিখিত জবাব জমা দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে একতরফা ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।