মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারী এবং কিলোফ্লাইটের সদস্য এবং তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। শনিবার (২২ নভেম্বর) বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন এ সংবর্ধনা দিয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধে কিলোফ্লাইট এবং বিমান বাহিনীর অন্য সদস্যগণের অবদান জাতি শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করে। তাদের প্রাপ্য সম্মানের স্বীকৃতি স্বরূপ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে ঢাকার তেজগাঁওয়ে বিএএফ শাহীন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কিলোফ্লাইটের সদস্যরাসহ মোট ৩৪ জনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
বিমান বাহিনী প্রধান অনুষ্ঠানে উপস্থিত খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারী এবং কিলোফ্লাইটের সদস্য/তাদের উত্তরাধিকারীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়, উপহার সামগ্রী দেন এবং স্বাগত বক্তব্য দেন।
বিমান বাহিনী প্রধান তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করেন মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সব শহীদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের। তিনি উল্লেখ করেন, মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গণে মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে যে বিমান বাহিনীর জন্ম হয়েছিল। তা আজ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান পরিবহণ বিমান, হেলিকপ্টার, বিভিন্ন ধরনের র্যাডার, ক্ষেপণাস্ত্র এমনকি ওভারহলিং প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ।
অপারেশনাল প্রশাসনিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনেকগুলো প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারী এবং কিলোফ্লাইটের সদস্য এবং তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। শনিবার (২২ নভেম্বর) বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন এ সংবর্ধনা দিয়েছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধে কিলোফ্লাইট এবং বিমান বাহিনীর অন্য সদস্যগণের অবদান জাতি শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করে। তাদের প্রাপ্য সম্মানের স্বীকৃতি স্বরূপ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে ঢাকার তেজগাঁওয়ে বিএএফ শাহীন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কিলোফ্লাইটের সদস্যরাসহ মোট ৩৪ জনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
বিমান বাহিনী প্রধান অনুষ্ঠানে উপস্থিত খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারী এবং কিলোফ্লাইটের সদস্য/তাদের উত্তরাধিকারীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়, উপহার সামগ্রী দেন এবং স্বাগত বক্তব্য দেন।
বিমান বাহিনী প্রধান তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করেন মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সব শহীদ ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের। তিনি উল্লেখ করেন, মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গণে মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে যে বিমান বাহিনীর জন্ম হয়েছিল। তা আজ অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান পরিবহণ বিমান, হেলিকপ্টার, বিভিন্ন ধরনের র্যাডার, ক্ষেপণাস্ত্র এমনকি ওভারহলিং প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ।
অপারেশনাল প্রশাসনিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনেকগুলো প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।