ঢাকার পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতির মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন না হওয়ায় হতাশ প্রকাশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার পর দুদকের কৌঁসুলি খান মো. মাইনুল হাসান লিপন সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেছিলাম, তা হয়নি। কমিশনের সাথে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
এদিন জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্লট দুর্নীতির তিন মামলায় মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন।
শেখ হাসিনার পাশাপাশি তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকেও সাজা দেওয়া হয়েছে। জয়কে একটি মামলায় এবং পুতুলকে আরেকটি মামলায় প্রতিটি পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল—ঢাকা শহরে বাড়ি, ফ্ল্যাট বা আবাসন সুবিধা থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে দুর্নীতির মাধ্যমে ১০ কাঠার তিনটি প্লট বরাদ্দ নেওয়া।
এই তিন মামলায় হাসিনা পরিবারের তিনজন ছাড়াও আরও ২০ জন আসামি রয়েছেন। তাদের মধ্যে মাত্র একজন—রাজউকের সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম—গ্রেপ্তার রয়েছেন।
গত ২৯ অক্টোবর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নাকচ করে।
আদালতকে সম্মান জানিয়ে আত্মসমর্পণ করায় তাকে লঘু দণ্ড হিসেবে তিন মামলায় প্রতি মামলায় ১ বছর করে মোট ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তার আইনজীবী শাহীনুর ইসলাম।
এছাড়া অন্যান্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকার পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতির মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন না হওয়ায় হতাশ প্রকাশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার পর দুদকের কৌঁসুলি খান মো. মাইনুল হাসান লিপন সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেছিলাম, তা হয়নি। কমিশনের সাথে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
এদিন জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্লট দুর্নীতির তিন মামলায় মোট ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন।
শেখ হাসিনার পাশাপাশি তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকেও সাজা দেওয়া হয়েছে। জয়কে একটি মামলায় এবং পুতুলকে আরেকটি মামলায় প্রতিটি পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল—ঢাকা শহরে বাড়ি, ফ্ল্যাট বা আবাসন সুবিধা থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে দুর্নীতির মাধ্যমে ১০ কাঠার তিনটি প্লট বরাদ্দ নেওয়া।
এই তিন মামলায় হাসিনা পরিবারের তিনজন ছাড়াও আরও ২০ জন আসামি রয়েছেন। তাদের মধ্যে মাত্র একজন—রাজউকের সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম—গ্রেপ্তার রয়েছেন।
গত ২৯ অক্টোবর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নাকচ করে।
আদালতকে সম্মান জানিয়ে আত্মসমর্পণ করায় তাকে লঘু দণ্ড হিসেবে তিন মামলায় প্রতি মামলায় ১ বছর করে মোট ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তার আইনজীবী শাহীনুর ইসলাম।
এছাড়া অন্যান্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।