ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গুতে আরও ৬১০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। ২ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সোমবার, (০১ ডিসেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে মোট ৯৫ হাজার ১২ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩৮৪ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তিকৃতদের মধ্যে রবিশাল বিভাগে ৫২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২২ জন, ঢাকা বিভাগে ৮১ জন, ঢাকা উত্তরে ১৭১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১০২ জন, খুলনা বিভাগে ৩১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৭ জন, রংপুর বিভাগে ২ জন ও সিলেট বিভাগে ৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে নিহত ২ জনই ঢাকা দক্ষিণের।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছরের ৩৮ শিশু, ৬-১০ বছরের ৪৫ জন , ১১-১৫ বছরের ২৬ জন, ১৬-২০ বছরের ৬৩ জন, ২১-২৫ বছরের ৮৪ জন, ২৬-৩০ বছরের ৮৩ জন, ৩১-৩৫ বছরের ৬১ জন, ৩৬-৪০ বছরের ৫৯ জন, ৪১-৪৫ বছরের ৪২ জন, ৪৬-৫০ বছরের ৩০ জন ও ৮০ বছরের ১ জন। এভাবে প্রতিদিন শিশু থেকে প্রবীণরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এখনও সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ২ হাজার ১০জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এডিস মশার লার্ভাযুক্ত পানির পাত্রের হার বৃষ্টির কারণে অনেক বেড়ে যায়। অর্থাৎ ঘরের ভিতর ও বাইরে অসংখ্য ছোট ছোট পাত্র, টব, ড্রাম কিংবা অযন্তে ফেলে রাখা প্লাস্টিক সামগ্রীতে পানি জমে থেকে মশার প্রজননস্থল তৈরি হচ্ছে। প্রতিটি কনটেইনারে এডিস মশার লার্ভার সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি প্রজননস্থলেই মশার উৎপাদন বহুগুণ বেড়ে যাচ্ছে। যা সরাসরি রোগের বিস্তারকে বাড়িয়ে তুলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬১০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। ২ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সোমবার, (০১ ডিসেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে মোট ৯৫ হাজার ১২ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩৮৪ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তিকৃতদের মধ্যে রবিশাল বিভাগে ৫২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২২ জন, ঢাকা বিভাগে ৮১ জন, ঢাকা উত্তরে ১৭১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১০২ জন, খুলনা বিভাগে ৩১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৭ জন, রংপুর বিভাগে ২ জন ও সিলেট বিভাগে ৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে নিহত ২ জনই ঢাকা দক্ষিণের।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছরের ৩৮ শিশু, ৬-১০ বছরের ৪৫ জন , ১১-১৫ বছরের ২৬ জন, ১৬-২০ বছরের ৬৩ জন, ২১-২৫ বছরের ৮৪ জন, ২৬-৩০ বছরের ৮৩ জন, ৩১-৩৫ বছরের ৬১ জন, ৩৬-৪০ বছরের ৫৯ জন, ৪১-৪৫ বছরের ৪২ জন, ৪৬-৫০ বছরের ৩০ জন ও ৮০ বছরের ১ জন। এভাবে প্রতিদিন শিশু থেকে প্রবীণরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এখনও সারাদেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ২ হাজার ১০জন। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এডিস মশার লার্ভাযুক্ত পানির পাত্রের হার বৃষ্টির কারণে অনেক বেড়ে যায়। অর্থাৎ ঘরের ভিতর ও বাইরে অসংখ্য ছোট ছোট পাত্র, টব, ড্রাম কিংবা অযন্তে ফেলে রাখা প্লাস্টিক সামগ্রীতে পানি জমে থেকে মশার প্রজননস্থল তৈরি হচ্ছে। প্রতিটি কনটেইনারে এডিস মশার লার্ভার সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি প্রজননস্থলেই মশার উৎপাদন বহুগুণ বেড়ে যাচ্ছে। যা সরাসরি রোগের বিস্তারকে বাড়িয়ে তুলছে।