রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনে নিহত মনিরুজ্জামান খান স্বপনের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী খান (৮০) রোববার রাত ১১ টায় ঢাকার এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। আজ সোমবার সকাল ১১ টায় আদমজী এম ডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
২০১৪ সালের ১৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের ঘটনায় তার বড় ছেলে মনিরুজ্জামান নিহত হয়। এরপর থেকেই সে প্রতি বছর এপ্রিল মাসে ছেলের শোকে কাতর হয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়তেন। সে শরিয়তপুর জেলার নারিয়া উপজেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ কালে তিনি প্রথমে দুই নম্বর সেক্টরে ও পরে আট নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
নিহতের ছেলে কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপন বলেন, “প্রতিবছর এপিল মাস এলেই ছেলের শোকে কাতর হয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়েন আমার বয়স্ক বাবা-মা। ছেলের শোকে কাঁদতে কাঁদতে আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লে গত ২০ এপ্রিল তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার কেবল একটাই ইচ্ছা ছিল, মৃত্যুর আগে ছেলের হত্যাকারীদের সাজা কার্যকর হয়েছে, এই কথাটা শুনতে।”
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনে নিহত মনিরুজ্জামান খান স্বপনের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী খান (৮০) রোববার রাত ১১ টায় ঢাকার এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। আজ সোমবার সকাল ১১ টায় আদমজী এম ডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
২০১৪ সালের ১৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের ঘটনায় তার বড় ছেলে মনিরুজ্জামান নিহত হয়। এরপর থেকেই সে প্রতি বছর এপ্রিল মাসে ছেলের শোকে কাতর হয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়তেন। সে শরিয়তপুর জেলার নারিয়া উপজেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ কালে তিনি প্রথমে দুই নম্বর সেক্টরে ও পরে আট নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
নিহতের ছেলে কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপন বলেন, “প্রতিবছর এপিল মাস এলেই ছেলের শোকে কাতর হয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়েন আমার বয়স্ক বাবা-মা। ছেলের শোকে কাঁদতে কাঁদতে আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লে গত ২০ এপ্রিল তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার কেবল একটাই ইচ্ছা ছিল, মৃত্যুর আগে ছেলের হত্যাকারীদের সাজা কার্যকর হয়েছে, এই কথাটা শুনতে।”