জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. কাজী সালেহ আহমেদ আজ মঙ্গলবার (২৫ জুন ২০২৪) ভোর ৫:৫৫ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পরিসংখ্যান বিষয়ে তাঁর দেড় শতাধিক নিবন্ধ রয়েছে। তিনি ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের একজন সদস্য ছিলেন।
বাংলাদেশের এই কৃতী সন্তানের জন্ম ফেনী জেলার সদর উপজেলার সোনাপুর পণ্ডিতবাড়ি গ্রামে। পিতা সোনাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি রাজাশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। পাক হানাদার বাহিনি অন্যান্য বুদ্ধিজীবীদের সাথে কাজী সালেহ আহমেদকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দী থেকে অমানুষিক অত্যাচার সহ্য করে তিনি মুক্তি পান। জাতীয় অধ্যাপক মুহাম্মদ শামসুল হকের সাথে দ্য ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন এডুকেশনাল প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এফআরইপিডি) নামে একটি রিসার্চ ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছিলেন তিনি । ২০০৬ সালে মুহাম্মদ শামসুল হকের মৃত্যুর পর থেকে তিনি এই ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. কাজী সালেহ আহমেদ আজ মঙ্গলবার (২৫ জুন ২০২৪) ভোর ৫:৫৫ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পরিসংখ্যান বিষয়ে তাঁর দেড় শতাধিক নিবন্ধ রয়েছে। তিনি ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের একজন সদস্য ছিলেন।
বাংলাদেশের এই কৃতী সন্তানের জন্ম ফেনী জেলার সদর উপজেলার সোনাপুর পণ্ডিতবাড়ি গ্রামে। পিতা সোনাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি রাজাশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। পাক হানাদার বাহিনি অন্যান্য বুদ্ধিজীবীদের সাথে কাজী সালেহ আহমেদকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। দীর্ঘদিন কারাগারে বন্দী থেকে অমানুষিক অত্যাচার সহ্য করে তিনি মুক্তি পান। জাতীয় অধ্যাপক মুহাম্মদ শামসুল হকের সাথে দ্য ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন এডুকেশনাল প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এফআরইপিডি) নামে একটি রিসার্চ ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছিলেন তিনি । ২০০৬ সালে মুহাম্মদ শামসুল হকের মৃত্যুর পর থেকে তিনি এই ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।