সদ্য প্রয়াত সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্মরণে নারায়ণগঞ্জে নাগরিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল চাষাঢ়া শহীদ মিনারে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি জিয়াউল ইসলাম কাজলের সঞ্চালনায় ও এড. এবি সিদ্দিক-এর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, নাগরিক কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি রফিউর রাব্বি,আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নুরউদ্দিন আহমেদ, সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের সদস্য সচিব হালিম আজাদ, সামাজিক আন্দোলনের দেলোয়ার হোসেন চুন্নু।
মেয়র আইভী বলেন, রাজনৈতিক পরিচয় যাই হোক না কেন, ব্যক্তি জীবনে উনি এজন ভালো মানুষ ছিলেন। ২০০৬ সালে উনার সাথে আমরা ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে, রাউজকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলাম। সেই স্মরণীয় দিনগুলোর কথা না বললেই নাই। তবে আমরা সেই জমি রক্ষা করতে পারিনি। সেই জমি এই শহরের বিশিষ্ট্য ব্যক্তিত্বরা বিক্রি করে দিয়েছে। দুঃখের বিষয় হলো নারায়ণগঞ্জবাসীদের অসম্মানীত করে আমাদের সকলের চোখে ধুলো দিয়ে মিথ্যাচার করে হাইকোর্টে মামলা থাকা সত্ত্বেও সেই জমি স্বার্থান্বসীরা রাতারাতি বিক্রি করে দিয়েছে তাদের নিজেদের নামে। আমি জানি না, তারা আবার কিভাবে মানুষের সেবা করতে চায়, কল্যাণ করতে চায়। সভায় আরও উপস্থিত ছিরেণ, মহিলা পরিষদের জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা লক্ষ্মী চক্রবর্তী, কমিউনিস্ট পার্টির জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি হাফিজুর রহমান, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, বাসদের আবু নাইম খান বিপ্লব, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মাহমুদ হোসেন, ভোরের সাথীর নাসির উদ্দিন মন্টু, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ভবানী শঙ্কর রায়, উদীচীর জেলা সভাপতি জাহিদুল হক দীপু, সমমনার সভাপতি সালাউদ্দিন আহমেদ, খেলাঘরের জেলা সভাপতি জহিরুল ইসলাম, শ্রুতির সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল ও প্রয়াত আব্দুর রহমানের সন্তান আহমেদুর রহমান তনু, আরিফুর রহমান অনু, তানহা রহমান প্রমুখ।
শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪
সদ্য প্রয়াত সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্মরণে নারায়ণগঞ্জে নাগরিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল চাষাঢ়া শহীদ মিনারে এ স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি জিয়াউল ইসলাম কাজলের সঞ্চালনায় ও এড. এবি সিদ্দিক-এর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, নাগরিক কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি রফিউর রাব্বি,আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নুরউদ্দিন আহমেদ, সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের সদস্য সচিব হালিম আজাদ, সামাজিক আন্দোলনের দেলোয়ার হোসেন চুন্নু।
মেয়র আইভী বলেন, রাজনৈতিক পরিচয় যাই হোক না কেন, ব্যক্তি জীবনে উনি এজন ভালো মানুষ ছিলেন। ২০০৬ সালে উনার সাথে আমরা ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে, রাউজকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলাম। সেই স্মরণীয় দিনগুলোর কথা না বললেই নাই। তবে আমরা সেই জমি রক্ষা করতে পারিনি। সেই জমি এই শহরের বিশিষ্ট্য ব্যক্তিত্বরা বিক্রি করে দিয়েছে। দুঃখের বিষয় হলো নারায়ণগঞ্জবাসীদের অসম্মানীত করে আমাদের সকলের চোখে ধুলো দিয়ে মিথ্যাচার করে হাইকোর্টে মামলা থাকা সত্ত্বেও সেই জমি স্বার্থান্বসীরা রাতারাতি বিক্রি করে দিয়েছে তাদের নিজেদের নামে। আমি জানি না, তারা আবার কিভাবে মানুষের সেবা করতে চায়, কল্যাণ করতে চায়। সভায় আরও উপস্থিত ছিরেণ, মহিলা পরিষদের জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা লক্ষ্মী চক্রবর্তী, কমিউনিস্ট পার্টির জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি হাফিজুর রহমান, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, বাসদের আবু নাইম খান বিপ্লব, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মাহমুদ হোসেন, ভোরের সাথীর নাসির উদ্দিন মন্টু, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ভবানী শঙ্কর রায়, উদীচীর জেলা সভাপতি জাহিদুল হক দীপু, সমমনার সভাপতি সালাউদ্দিন আহমেদ, খেলাঘরের জেলা সভাপতি জহিরুল ইসলাম, শ্রুতির সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল ও প্রয়াত আব্দুর রহমানের সন্তান আহমেদুর রহমান তনু, আরিফুর রহমান অনু, তানহা রহমান প্রমুখ।