জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫৩ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী আফসানা রাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অটোরিক্সা দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের প্রাঙ্গণে এই দূর্ঘটনা ঘটে। প্রথমে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে তার শারীরিক অবস্থা বেগতিক দেখে সাভারের এনাম মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আফসানা রাচি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আফসানা রাচির অকাল মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এছাড়াও, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল তাঁর এই মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে। ক্যাম্পাস জুড়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অতিসত্বর শহীদ মিনারের সকল সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে অপরাধীকে শনাক্তের দাবি জানান।
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবদুল হাদী এ প্রসঙ্গে বলেন, ক্যাম্পাসে রিক্সা এবং বাইক অত্যন্ত জোরে মহড়া দিয়ে আলোর গতিতে যাতায়াত করে। রাস্তা পার হতে গেলেও মনে হয় জীবন হাতে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছি।এছাড়াও সাইড নেওয়ার জন্যে যেই হারে হর্ন দিয়ে জোরে পাশ কাটিয়ে যায় মনে হয় যে আস্তে গেলে মনে হয় মারা যাবে।আজকে একটা মেয়ের প্রাণ চলে গেছে, এই মেয়ে জীবনের শুরু করেছে মাত্র, এই মৃত্যু মেনে নিতে তার ফ্যামিলির কত কষ্ট হবে জানেন? প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এখনি কঠোর ব্যবস্থা নিন।আগামীকাল আমার ক্যাম্পাসের কোনো শিক্ষার্থী আবার মারা যাবে, তখনো টনক নড়বে না।
মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫৩ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী আফসানা রাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অটোরিক্সা দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের প্রাঙ্গণে এই দূর্ঘটনা ঘটে। প্রথমে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে তার শারীরিক অবস্থা বেগতিক দেখে সাভারের এনাম মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আফসানা রাচি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী আফসানা রাচির অকাল মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এছাড়াও, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল তাঁর এই মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে। ক্যাম্পাস জুড়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অতিসত্বর শহীদ মিনারের সকল সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে অপরাধীকে শনাক্তের দাবি জানান।
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৫২ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবদুল হাদী এ প্রসঙ্গে বলেন, ক্যাম্পাসে রিক্সা এবং বাইক অত্যন্ত জোরে মহড়া দিয়ে আলোর গতিতে যাতায়াত করে। রাস্তা পার হতে গেলেও মনে হয় জীবন হাতে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছি।এছাড়াও সাইড নেওয়ার জন্যে যেই হারে হর্ন দিয়ে জোরে পাশ কাটিয়ে যায় মনে হয় যে আস্তে গেলে মনে হয় মারা যাবে।আজকে একটা মেয়ের প্রাণ চলে গেছে, এই মেয়ে জীবনের শুরু করেছে মাত্র, এই মৃত্যু মেনে নিতে তার ফ্যামিলির কত কষ্ট হবে জানেন? প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এখনি কঠোর ব্যবস্থা নিন।আগামীকাল আমার ক্যাম্পাসের কোনো শিক্ষার্থী আবার মারা যাবে, তখনো টনক নড়বে না।