পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের মেঝ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার বাসু (৮২) ইন্তেকাল করেছেন। আজ বুধবার ( ২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন।
পারিবারিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ বুধবার রাতে তার মরদেহ ঢাকা থেকে ফরিদপুর এনে শহরতলীর অম্বিকাপুরের গোবিন্দপুর গ্রামে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের পৈত্রিক নিবাস সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে দাফন দেওয়ার কথা রয়েছে।
গত ২৩ ডিসেম্বর সকালে ফরিদপুরের অম্বিকাপুরের গোবিন্দপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন জামাল আনোয়ার। পরবর্তীতে তাকে ফরিদপুর ডায়াবেটিস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ব্যক্তি জীবনে ড. জামাল আনোয়ার জার্মানিতে আর্সেনিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরও শিক্ষক ছিলেন। তিনি বছরের বিভিন্ন সময় জার্মান, ঢাকা ও ফরিদপুরে বসবাস করতেন।
জামাল আনোয়ার দুটি বিবাহ করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী জার্মানির পরবাসী। তিনি ২০২১ সালে জার্মানিতে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম ঘরে একটি ছেলে আনদ্রে আনোয়ার জার্মানি প্রবাসী, তবে বর্তমানে বাংলাদেশে আছেন। দ্বিতীয় স্ত্রী রাজিয়া আনোয়ার বাংলাদেশী। দ্বিতীয় স্ত্রীর দুই মেয়ে মধুমালা জসীমউদ্দীন ও নকশি আনোয়ার জসীমউদ্দীন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের মেঝ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার বাসু (৮২) ইন্তেকাল করেছেন। আজ বুধবার ( ২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন।
পারিবারিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ বুধবার রাতে তার মরদেহ ঢাকা থেকে ফরিদপুর এনে শহরতলীর অম্বিকাপুরের গোবিন্দপুর গ্রামে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের পৈত্রিক নিবাস সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে দাফন দেওয়ার কথা রয়েছে।
গত ২৩ ডিসেম্বর সকালে ফরিদপুরের অম্বিকাপুরের গোবিন্দপুর গ্রামের নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হন জামাল আনোয়ার। পরবর্তীতে তাকে ফরিদপুর ডায়াবেটিস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ব্যক্তি জীবনে ড. জামাল আনোয়ার জার্মানিতে আর্সেনিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরও শিক্ষক ছিলেন। তিনি বছরের বিভিন্ন সময় জার্মান, ঢাকা ও ফরিদপুরে বসবাস করতেন।
জামাল আনোয়ার দুটি বিবাহ করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী জার্মানির পরবাসী। তিনি ২০২১ সালে জার্মানিতে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম ঘরে একটি ছেলে আনদ্রে আনোয়ার জার্মানি প্রবাসী, তবে বর্তমানে বাংলাদেশে আছেন। দ্বিতীয় স্ত্রী রাজিয়া আনোয়ার বাংলাদেশী। দ্বিতীয় স্ত্রীর দুই মেয়ে মধুমালা জসীমউদ্দীন ও নকশি আনোয়ার জসীমউদ্দীন।