গণফোরাম সভাপতি এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মোস্তফা মোহসীন মন্টু রাজধানীর একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
রোববার বিকাল ৫টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানিয়েছেন দলের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু।
প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। এ সময়ে নিয়মিত হাসপাতালে যাওয়া–আসার মধ্যে ছিলেন। সবশেষ ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার বেশি অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তার রাজনৈতিক সহকর্মী মধু।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে গণফোরামে নাম লেখানো বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত এই নেতা যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এবং অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
পরে ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাদ পড়েন তিনি। এর কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করেন প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন। পরে তার নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-২ ও ৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
রোববার, ১৫ জুন ২০২৫
গণফোরাম সভাপতি এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মোস্তফা মোহসীন মন্টু রাজধানীর একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
রোববার বিকাল ৫টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে জানিয়েছেন দলের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু।
প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। এ সময়ে নিয়মিত হাসপাতালে যাওয়া–আসার মধ্যে ছিলেন। সবশেষ ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার বেশি অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তার রাজনৈতিক সহকর্মী মধু।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে গণফোরামে নাম লেখানো বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত এই নেতা যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এবং অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
পরে ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বাদ পড়েন তিনি। এর কিছুদিন পর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করেন প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন। পরে তার নেতৃত্বাধীন গণফোরামে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-২ ও ৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।