ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন (ইনসাব)-এর সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের (টিইউসির) সহ-সভাপতি ও ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মারা গেছেন। তিনি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ কিডনী, লিভার ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ৯০ এর দশকের শুরু থেকে নির্মাণ শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে আসছেন। তিনি সারাদেশের নির্মাণ শ্রমিকদের তাদের অধিকার সর্ম্পকে সচেতন ও সংগঠিত করে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব) গঠন করেন এবং সারাদেশে নির্মাণ শ্রমিকদের একটি শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তোলেন।
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে টিইউসির নির্বাহী কমিটি। টিইউসির এক বিবৃতিতে বলা হয় শ্রমিক নেতা আব্দুর রাজ্জাক মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে শোষন নীপিড়ন বন্ধ হবে এবং শ্রেনী বৈষম্য হ্রাস পাবে। সৎ, ত্যাগী ও আদর্শবান এই নেতার মৃত্যু শ্রমজীবী মানুষের জন্য অপুরণীয় ক্ষতি।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন (ইনসাব)-এর সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের (টিইউসির) সহ-সভাপতি ও ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মারা গেছেন। তিনি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ কিডনী, লিভার ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ৯০ এর দশকের শুরু থেকে নির্মাণ শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে আসছেন। তিনি সারাদেশের নির্মাণ শ্রমিকদের তাদের অধিকার সর্ম্পকে সচেতন ও সংগঠিত করে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব) গঠন করেন এবং সারাদেশে নির্মাণ শ্রমিকদের একটি শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তোলেন।
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে টিইউসির নির্বাহী কমিটি। টিইউসির এক বিবৃতিতে বলা হয় শ্রমিক নেতা আব্দুর রাজ্জাক মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে শোষন নীপিড়ন বন্ধ হবে এবং শ্রেনী বৈষম্য হ্রাস পাবে। সৎ, ত্যাগী ও আদর্শবান এই নেতার মৃত্যু শ্রমজীবী মানুষের জন্য অপুরণীয় ক্ষতি।