ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নীলফামারীর সৈয়দপুরে আফ্রো-এশিয়া ল্যাটিন আমেরিকার মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী সোমবার, (১৭ নভেম্বর ২০২৫) পালিত হয়। স্থানীয় ভাসানী স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে সকালে স্মৃতি অম্লান চত্বরে মওলানা ভাসানীর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। পরে শহরের শেরে বাংলা সড়কের বারওয়েল কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। এতে সভাপতিত্ব করেন ভাসানী স্মৃতি পরিষদের উপদেষ্টা ও শিল্প সাহিত্য সংসদের সভাপতি ম.আ. শামীম। সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা তোফাজ্জল হোসেন, বারওয়েল নেতা গোলাম মোস্তফা মহব্বত, জতিন চন্দ্র রায়, যুবনেতা নবীনুর রহমান, কৃষক নেতা ওবায়দুর রহমান সরকার, অধ্যাপক আরমান আলী, আবু বক্কর সিদ্দিক, শেখ ফজলুল হক বাবলু, ফজলুর রহমান প্রমুখ।
আলোচনা শুরু করার পূর্বে মওলানা ভাসানীর আত্মার শান্তি কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সময়ে মজলুমদের পক্ষে শক্তভাবে দাঁড়িয়ে কেউ কথা বলার মতো নেই। আইয়ুব খানের মতো প্রেসিডেন্টকে যিনি খামোশ বলেছেন। তার হুংকারে আইয়ুবের মসনদ কেঁপে উঠেছিলো। যার ফলশ্রুতিতে ৬৯ সালে আইয়ুবের পতন হয়। আজকের সরকারকে এমনভাবে হুমকি দেয়ার মতো আর কোনো নেতা নেই। এমন হুমকি তিনি শাসকদের দিতে পেরেছিলেন একজন সৎনেতা হিসাবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
নীলফামারীর সৈয়দপুরে আফ্রো-এশিয়া ল্যাটিন আমেরিকার মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী সোমবার, (১৭ নভেম্বর ২০২৫) পালিত হয়। স্থানীয় ভাসানী স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে সকালে স্মৃতি অম্লান চত্বরে মওলানা ভাসানীর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। পরে শহরের শেরে বাংলা সড়কের বারওয়েল কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। এতে সভাপতিত্ব করেন ভাসানী স্মৃতি পরিষদের উপদেষ্টা ও শিল্প সাহিত্য সংসদের সভাপতি ম.আ. শামীম। সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা তোফাজ্জল হোসেন, বারওয়েল নেতা গোলাম মোস্তফা মহব্বত, জতিন চন্দ্র রায়, যুবনেতা নবীনুর রহমান, কৃষক নেতা ওবায়দুর রহমান সরকার, অধ্যাপক আরমান আলী, আবু বক্কর সিদ্দিক, শেখ ফজলুল হক বাবলু, ফজলুর রহমান প্রমুখ।
আলোচনা শুরু করার পূর্বে মওলানা ভাসানীর আত্মার শান্তি কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সময়ে মজলুমদের পক্ষে শক্তভাবে দাঁড়িয়ে কেউ কথা বলার মতো নেই। আইয়ুব খানের মতো প্রেসিডেন্টকে যিনি খামোশ বলেছেন। তার হুংকারে আইয়ুবের মসনদ কেঁপে উঠেছিলো। যার ফলশ্রুতিতে ৬৯ সালে আইয়ুবের পতন হয়। আজকের সরকারকে এমনভাবে হুমকি দেয়ার মতো আর কোনো নেতা নেই। এমন হুমকি তিনি শাসকদের দিতে পেরেছিলেন একজন সৎনেতা হিসাবে।