ফুলেল শ্রদ্ধা আর স্বজনদের বাঁধ ভাঙা কান্না ও আহাজারি মধ্য দিয়েই নবম বর্ষ পূর্তিতে স্মরণ করে রানা প্লাজায় নিহত পোশাক শ্রমিকদের।গেল দুই বছর করোনা মহামারিতে এ দিবসটি যথার্থভাবে পালন করতে পারেনি পোশাক শ্রমিকরা।
রোববার (২৪ এপ্রিল) সকালে থেকে সাভারের বাজার বাসস্ট্যান্ডে রানা প্লাজার অস্থায়ী বেদীতে নিহতের স্বজন,আহত পোশাক শ্রমিক,বিভিন্ন পোশাক শ্রমিক সংগঠন ও নানা-শ্রেণী পেশার মানুষ ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ করে।
এসময় রানা প্লাজায় নিহতের স্বজনদের কান্নায় আকাশ -বাতাস ভারী হয়ে ওঠে।মুহুমুহু ¯েøাগানে রানা প্লাজা ধসে জড়িত দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানান পোশাক শ্রমিকরা।এছাড়াও আহত ও পুঙ্গু ব্যক্তিদের আর্থিকভাবে সহায়তা,রানা প্লাজা ধসে নিহতদের স্মরণে স্থানী বেদীসহ নানা দাবি কথা বলেন নিহতদের স্বজন,আহত শ্রমিক ও পোশাক শ্রমিক সংগঠন গুলো।
উল্লেখ্য,২০১৩ সালে ২৩শে এপ্রিল রানা প্লাজা ভবনে ফাটল দেখা দেয়।এখবর শুনে কারখানার সে দিন ছুটি ঘোষণা করা হয় কতৃপক্ষ। তবে পরের দিন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগদানে না করতে চাইলেও জোরপূর্বক ভাবে ভয়-ভীতি দেখিয়ে কাজে যোগদানে ব্যধ করে। এরপরে সকালে ৮.৪৫ মিনিটের দিকে হঠাৎ জেনারেটর চালালে বিকর্ট শব্দে ধসে পড়ে রানা প্লাজার নয় তলা ভবন।এতে প্রাণ হারায় এক হাজার ১৭৫ জন পোশাক শ্রমিক।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৪ এপ্রিল ২০২২
ফুলেল শ্রদ্ধা আর স্বজনদের বাঁধ ভাঙা কান্না ও আহাজারি মধ্য দিয়েই নবম বর্ষ পূর্তিতে স্মরণ করে রানা প্লাজায় নিহত পোশাক শ্রমিকদের।গেল দুই বছর করোনা মহামারিতে এ দিবসটি যথার্থভাবে পালন করতে পারেনি পোশাক শ্রমিকরা।
রোববার (২৪ এপ্রিল) সকালে থেকে সাভারের বাজার বাসস্ট্যান্ডে রানা প্লাজার অস্থায়ী বেদীতে নিহতের স্বজন,আহত পোশাক শ্রমিক,বিভিন্ন পোশাক শ্রমিক সংগঠন ও নানা-শ্রেণী পেশার মানুষ ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ করে।
এসময় রানা প্লাজায় নিহতের স্বজনদের কান্নায় আকাশ -বাতাস ভারী হয়ে ওঠে।মুহুমুহু ¯েøাগানে রানা প্লাজা ধসে জড়িত দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি জানান পোশাক শ্রমিকরা।এছাড়াও আহত ও পুঙ্গু ব্যক্তিদের আর্থিকভাবে সহায়তা,রানা প্লাজা ধসে নিহতদের স্মরণে স্থানী বেদীসহ নানা দাবি কথা বলেন নিহতদের স্বজন,আহত শ্রমিক ও পোশাক শ্রমিক সংগঠন গুলো।
উল্লেখ্য,২০১৩ সালে ২৩শে এপ্রিল রানা প্লাজা ভবনে ফাটল দেখা দেয়।এখবর শুনে কারখানার সে দিন ছুটি ঘোষণা করা হয় কতৃপক্ষ। তবে পরের দিন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগদানে না করতে চাইলেও জোরপূর্বক ভাবে ভয়-ভীতি দেখিয়ে কাজে যোগদানে ব্যধ করে। এরপরে সকালে ৮.৪৫ মিনিটের দিকে হঠাৎ জেনারেটর চালালে বিকর্ট শব্দে ধসে পড়ে রানা প্লাজার নয় তলা ভবন।এতে প্রাণ হারায় এক হাজার ১৭৫ জন পোশাক শ্রমিক।