সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষা সৈনিক বিচারপতি কাজী এবাদুল হক মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহির রাজিউন)। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মুহাম্মদ সাইফুর রহমান তার মৃত্যের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিচারপতি কাজী এবাদুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ২০১৬ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন। তার স্ত্রী অধ্যাপক শরীফা খাতুনও ২০১৭ সালে একুশে পদক অর্জন করেন। তার মেয়ে বিচারপতি কাজী জিনাত হক হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।
১৯৩৬ সালে ফেনীতে জন্ম নেওয়া বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ১৯৫২ সালে ফেনীতে ভাষা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৪-৫৫ সালে তিনি ফেনী ভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন। অধ্যাপক শরিফা খাতুনও ভাষা আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে বাংলা ভাষার পক্ষে প্রচারণা চালান। স্কুলের ছাত্রীদের সংগঠিত করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষা সৈনিক বিচারপতি কাজী এবাদুল হক মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহির রাজিউন)। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মুহাম্মদ সাইফুর রহমান তার মৃত্যের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিচারপতি কাজী এবাদুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ২০১৬ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন। তার স্ত্রী অধ্যাপক শরীফা খাতুনও ২০১৭ সালে একুশে পদক অর্জন করেন। তার মেয়ে বিচারপতি কাজী জিনাত হক হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।
১৯৩৬ সালে ফেনীতে জন্ম নেওয়া বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। বিচারপতি কাজী এবাদুল হক ১৯৫২ সালে ফেনীতে ভাষা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৪-৫৫ সালে তিনি ফেনী ভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন। অধ্যাপক শরিফা খাতুনও ভাষা আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে বাংলা ভাষার পক্ষে প্রচারণা চালান। স্কুলের ছাত্রীদের সংগঠিত করেন।