জাতীয় পার্টি (জাপা) এখন সাবালক হয়েছে বলে মনে করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু । ফলে জাপা এখন নিজেদের শক্তিতেই নির্বাচন করার সক্ষমতা রাখে বলে দাবি তার।
আজ রোববার রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন।
চুন্নু বলেন, ‘আমরা এখন সাবালক হয়েছি। কারও সঙ্গে আলোচনা, দর-কষাকষিতে আমরা এখন নাই।
জাপা নেতা মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘ আমরা এখন নিজের স্ট্রেংথে (শক্তিতেই) নির্বাচন করতে চাই। কোনো, কারও সঙ্গে সমঝোতা বা এই সমস্ত যোগাযোগ আমাদের হয় নাই। আমাদের ইচ্ছাও নাই।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘এখন একটি জিনিসই চাই, নির্বাচন ভালো পরিবেশে, সুষ্ঠু পরিবেশে হবে। নির্বাচনে ভোটার আসবে, এ রকম আস্থা ও অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে। ভোটার আসলে ভোট দিতে পারবে, এ রকম একটা বিশ্বাসযোগ্য অবস্থা সৃষ্টি হোক। নির্বাচন কমিশনের কাছে আমাদের এটাই একমাত্র, শেষ এবং প্রথম কামনা।’
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু হবে এ বিষয়ে এখনো আমাদের আস্থা আসে নাই। কিন্তু আমরা আশ্বাস পেয়েছি নির্বাচন কমিশন ও সরকারের পক্ষ থেকে। আশ্বাস দেওয়া হয়েছে পরিবেশ হবে; পরিবেশ হওয়ার জন্যই অপেক্ষায় আছি।’
এ সময় মুজিবুল হক আরও বলেন, ‘অগ্রিম তো বিয়ে করব, বিয়ে করার পরে বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হবে কি না, ঝগড়া হলে বউকে ছেড়ে দেব কি না, এটা তো তখনকার অবস্থা। বিয়ের আগেই যদি বলি বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হলে কী করব, এটা বলা সম্ভব নয়। পরিবেশ পরিস্থিতি হলে বুঝব।’
এ সময় মুজিবুল হক নিজের মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বৈধতা পেয়েছে বলেও দাবি করেন এবং তাঁর আসনে নৌকার যিনি মনোনীত প্রার্থী, তাঁর মনোনয়ন মামলার তথ্য গোপন করায় স্থগিত করা হয়েছে বলেও সাংবাদিকদের জানান। এ ছাড়া প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়ের আগে, অর্থাৎ ১৭ ডিসেম্বরের আগে দলের প্রতীক বরাদ্দের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
জাতীয় পার্টি (জাপা) এখন সাবালক হয়েছে বলে মনে করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু । ফলে জাপা এখন নিজেদের শক্তিতেই নির্বাচন করার সক্ষমতা রাখে বলে দাবি তার।
আজ রোববার রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন।
চুন্নু বলেন, ‘আমরা এখন সাবালক হয়েছি। কারও সঙ্গে আলোচনা, দর-কষাকষিতে আমরা এখন নাই।
জাপা নেতা মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘ আমরা এখন নিজের স্ট্রেংথে (শক্তিতেই) নির্বাচন করতে চাই। কোনো, কারও সঙ্গে সমঝোতা বা এই সমস্ত যোগাযোগ আমাদের হয় নাই। আমাদের ইচ্ছাও নাই।’
মুজিবুল হক বলেন, ‘এখন একটি জিনিসই চাই, নির্বাচন ভালো পরিবেশে, সুষ্ঠু পরিবেশে হবে। নির্বাচনে ভোটার আসবে, এ রকম আস্থা ও অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে। ভোটার আসলে ভোট দিতে পারবে, এ রকম একটা বিশ্বাসযোগ্য অবস্থা সৃষ্টি হোক। নির্বাচন কমিশনের কাছে আমাদের এটাই একমাত্র, শেষ এবং প্রথম কামনা।’
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু হবে এ বিষয়ে এখনো আমাদের আস্থা আসে নাই। কিন্তু আমরা আশ্বাস পেয়েছি নির্বাচন কমিশন ও সরকারের পক্ষ থেকে। আশ্বাস দেওয়া হয়েছে পরিবেশ হবে; পরিবেশ হওয়ার জন্যই অপেক্ষায় আছি।’
এ সময় মুজিবুল হক আরও বলেন, ‘অগ্রিম তো বিয়ে করব, বিয়ে করার পরে বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হবে কি না, ঝগড়া হলে বউকে ছেড়ে দেব কি না, এটা তো তখনকার অবস্থা। বিয়ের আগেই যদি বলি বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হলে কী করব, এটা বলা সম্ভব নয়। পরিবেশ পরিস্থিতি হলে বুঝব।’
এ সময় মুজিবুল হক নিজের মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বৈধতা পেয়েছে বলেও দাবি করেন এবং তাঁর আসনে নৌকার যিনি মনোনীত প্রার্থী, তাঁর মনোনয়ন মামলার তথ্য গোপন করায় স্থগিত করা হয়েছে বলেও সাংবাদিকদের জানান। এ ছাড়া প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়ের আগে, অর্থাৎ ১৭ ডিসেম্বরের আগে দলের প্রতীক বরাদ্দের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।