ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ। তিনি জনগণের কাছে ভোট চাচ্ছেন এই বলে ‘আমি জানি, আপনারা গরিব হলেও গরু-ছাগল না। যারা গরু ছাগলের মতো বিক্রি হয়ে নিক্সনের সঙ্গে আছে, তারা আসলে ভণ্ড। তাদের কাজ নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানো।’আপনারা আমাকে নির্বাচিত করে প্রমাণ করে দিয়েন আমি ফকিন্নির ছেলে নই। এইটুকু সুযোগ আমাকে করে দিন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা সদরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন কাজী জাফর উল্যাহ।
কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আমি চোরও না, ডাকাতও না। আমি দুর্নীতিবাজও না। আমি আপনাদের মতো একজন সাধারণ জনগণ। নিক্সন যেভাবে আমাকে ফকিন্নির ছেলে বলে গালি দিয়েছেন। আসলে তিনি আমাকে গালি দেননি, তিনি গালি দিয়েছেন এই চরভদ্রাসনের গরিব-দুঃখী মানুষদের।’ সামনে ১০০ মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে, আমার একটি গাড়ি হইলেই হয়। আপনাদের দোয়া-ভালোবাসা ওই হাজার মোটরসাইকেলের চেয়ে বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি আর কয়দিন বাঁচব। আপনাদের পাশে থেকে শেষ দমটা ফেলতে চাই।’
প্রসঙ্গত, ১৫ নভেম্বর ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ–সংলগ্ন সড়কে এক সভায় ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন কাজী জাফর উল্যাহকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আপনার মতো আমি ফকিন্নির ঘরে জন্মাই নাই। ১১০০ না, ২০০০ বিঘা জমির মালিক আমি।’
ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফর উল্যাহর পাশাপাশি নিক্সন চৌধুরীও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। দল মনোনয়ন দেয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী জাফর উল্যাহকে। বর্তমান সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নিক্সন চৌধুরী মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন।
এর আগে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর দুবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নিক্সন। ওই দুই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান জাফর উল্যাহ। কাজী জাফর উল্যাহকে দুবারই হারিয়ে সংসদ সদস্য হন নিক্সন।
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ। তিনি জনগণের কাছে ভোট চাচ্ছেন এই বলে ‘আমি জানি, আপনারা গরিব হলেও গরু-ছাগল না। যারা গরু ছাগলের মতো বিক্রি হয়ে নিক্সনের সঙ্গে আছে, তারা আসলে ভণ্ড। তাদের কাজ নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানো।’আপনারা আমাকে নির্বাচিত করে প্রমাণ করে দিয়েন আমি ফকিন্নির ছেলে নই। এইটুকু সুযোগ আমাকে করে দিন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা সদরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন কাজী জাফর উল্যাহ।
কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আমি চোরও না, ডাকাতও না। আমি দুর্নীতিবাজও না। আমি আপনাদের মতো একজন সাধারণ জনগণ। নিক্সন যেভাবে আমাকে ফকিন্নির ছেলে বলে গালি দিয়েছেন। আসলে তিনি আমাকে গালি দেননি, তিনি গালি দিয়েছেন এই চরভদ্রাসনের গরিব-দুঃখী মানুষদের।’ সামনে ১০০ মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে, আমার একটি গাড়ি হইলেই হয়। আপনাদের দোয়া-ভালোবাসা ওই হাজার মোটরসাইকেলের চেয়ে বড়।’ তিনি বলেন, ‘আমি আর কয়দিন বাঁচব। আপনাদের পাশে থেকে শেষ দমটা ফেলতে চাই।’
প্রসঙ্গত, ১৫ নভেম্বর ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ–সংলগ্ন সড়কে এক সভায় ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন কাজী জাফর উল্যাহকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আপনার মতো আমি ফকিন্নির ঘরে জন্মাই নাই। ১১০০ না, ২০০০ বিঘা জমির মালিক আমি।’
ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফর উল্যাহর পাশাপাশি নিক্সন চৌধুরীও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। দল মনোনয়ন দেয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী জাফর উল্যাহকে। বর্তমান সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নিক্সন চৌধুরী মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন।
এর আগে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে পরপর দুবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নিক্সন। ওই দুই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান জাফর উল্যাহ। কাজী জাফর উল্যাহকে দুবারই হারিয়ে সংসদ সদস্য হন নিক্সন।