দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনের নির্বাচনে বিজয়ী মো. শহীদুজ্জামান সরকার শপথ নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তাকে শপথ পাঠ করান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। স্পিকারের কার্যালয়ে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
গত সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। এ নিয়ে শহীদুজ্জামান সরকার নওগাঁ-২ আসন থেকে পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (ট্রাক) প্রার্থী এইচ এম আখতারুল আলম পান ৭৪ হাজার ৩৬৩ ভোট।
গতকাল শপথ অনুষ্ঠানে ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, হুইপ ইকবালুর রহিম ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। শপথ গ্রহণ শেষে রীতি অনুযায়ী নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য মো. শহীদুজ্জামান সরকার শপথ বইয়ে স্বাক্ষর করেন। এ সময় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বতন্ত্র এক প্রার্থী মারা যাওয়ায় নওগাঁ-২ আসনে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করে ১২ ফেব্রুয়ারি ভোটের নতুন তারিখ দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনের নির্বাচনে বিজয়ী মো. শহীদুজ্জামান সরকার শপথ নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তাকে শপথ পাঠ করান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। স্পিকারের কার্যালয়ে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
গত সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। এ নিয়ে শহীদুজ্জামান সরকার নওগাঁ-২ আসন থেকে পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (ট্রাক) প্রার্থী এইচ এম আখতারুল আলম পান ৭৪ হাজার ৩৬৩ ভোট।
গতকাল শপথ অনুষ্ঠানে ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, হুইপ ইকবালুর রহিম ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। শপথ গ্রহণ শেষে রীতি অনুযায়ী নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য মো. শহীদুজ্জামান সরকার শপথ বইয়ে স্বাক্ষর করেন। এ সময় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বতন্ত্র এক প্রার্থী মারা যাওয়ায় নওগাঁ-২ আসনে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিত করে ১২ ফেব্রুয়ারি ভোটের নতুন তারিখ দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।