বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘ডামি নির্বাচনের পর সরকার আরও বেশী ক্রুদ্ধ ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, গণতন্ত্রের লেবাসে ফ্যাসিবাদ আরও আগ্রাসী রুপ ধারণ করেছে।’
১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পুলিশী বাধায় পন্ড করার প্রতিবাদ জানিয়ে আজ দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল ২৪ ফেব্রুয়ারী শনিবার বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ মিছিল পুলিশী বাধায় পন্ড করে ডামি সরকার আবারও প্রমাণ করলো যে, তারা গণতন্ত্রের বিরুদ্ধ শক্তি।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের কোন রাষ্ট্রবিরোধী কর্মসূচি ছিল না। সভ্য গণতান্ত্রিক বিশ্বে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে স্বীকৃতি তা আজ বাংলাদেশে ভূলুন্ঠিত। সভা—সমাবেশ সংবিধান স্বীকৃত, অথচ এ দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সেই সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে।’
ফখরুল বলেন, ‘দ্বিমত পোষণ গণতন্ত্রের অপরিহার্য উপাদান। যে সমাজে ন্যুনতম গণতন্ত্র আছে সেখানে ভিন্নমত প্রকাশে বাধা দেয়া হয় না। কিন্তু আওয়ামী সরকার ভিন্নমত প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে অসহিষ্ণু হয়ে রাষ্ট্রীয় পেশী—শক্তি দিয়ে বিরোধী দলের কন্ঠরোধ করছে, দুঃশাসন যে প্রকট রুপ ধারণ করেছে—এটিই তার নমূণা।’
‘বাকস্বাধীনতা প্রয়োগের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলের অসংখ্য নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলা ও জেল—জুলুম ভোগ করতে হচ্ছে। তবে বলপ্রয়োগ ও ভয় উৎপাদন করে দীর্ঘদিন জনগণকে দমিয়ে রাখা যায় না। গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে স্বৈরাচারী সরকারের কোন দায় থাকে না, বরং গণতন্ত্রকে অস্বীকার করার সব থেকে বেশী সুযোগ সৃষ্টি হয়। তারা বহুদলীয় গণতান্ত্রিক নীতি সমাধিস্থ করে কতৃর্ত্ববাদের নতুন আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে।’
১২ দলীয় জোটের কর্মসূচি পুলিশী বাধায় পন্ড করা অগণতান্ত্রিক, আইনের শাসনের পরিপন্থী ও সরকারের ভিন্নমত দলনের নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত বলেও মনে করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমি আইন শৃঙ্খলাা বাহিনীর আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘ডামি নির্বাচনের পর সরকার আরও বেশী ক্রুদ্ধ ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, গণতন্ত্রের লেবাসে ফ্যাসিবাদ আরও আগ্রাসী রুপ ধারণ করেছে।’
১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পুলিশী বাধায় পন্ড করার প্রতিবাদ জানিয়ে আজ দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল ২৪ ফেব্রুয়ারী শনিবার বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ১২ দলীয় জোটের শান্তিপূর্ণ মিছিল পুলিশী বাধায় পন্ড করে ডামি সরকার আবারও প্রমাণ করলো যে, তারা গণতন্ত্রের বিরুদ্ধ শক্তি।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের কোন রাষ্ট্রবিরোধী কর্মসূচি ছিল না। সভ্য গণতান্ত্রিক বিশ্বে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে স্বীকৃতি তা আজ বাংলাদেশে ভূলুন্ঠিত। সভা—সমাবেশ সংবিধান স্বীকৃত, অথচ এ দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সেই সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে।’
ফখরুল বলেন, ‘দ্বিমত পোষণ গণতন্ত্রের অপরিহার্য উপাদান। যে সমাজে ন্যুনতম গণতন্ত্র আছে সেখানে ভিন্নমত প্রকাশে বাধা দেয়া হয় না। কিন্তু আওয়ামী সরকার ভিন্নমত প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে অসহিষ্ণু হয়ে রাষ্ট্রীয় পেশী—শক্তি দিয়ে বিরোধী দলের কন্ঠরোধ করছে, দুঃশাসন যে প্রকট রুপ ধারণ করেছে—এটিই তার নমূণা।’
‘বাকস্বাধীনতা প্রয়োগের জন্য বিএনপিসহ বিরোধী দলের অসংখ্য নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলা ও জেল—জুলুম ভোগ করতে হচ্ছে। তবে বলপ্রয়োগ ও ভয় উৎপাদন করে দীর্ঘদিন জনগণকে দমিয়ে রাখা যায় না। গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে স্বৈরাচারী সরকারের কোন দায় থাকে না, বরং গণতন্ত্রকে অস্বীকার করার সব থেকে বেশী সুযোগ সৃষ্টি হয়। তারা বহুদলীয় গণতান্ত্রিক নীতি সমাধিস্থ করে কতৃর্ত্ববাদের নতুন আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে।’
১২ দলীয় জোটের কর্মসূচি পুলিশী বাধায় পন্ড করা অগণতান্ত্রিক, আইনের শাসনের পরিপন্থী ও সরকারের ভিন্নমত দলনের নিকৃষ্ট দৃষ্টান্ত বলেও মনে করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমি আইন শৃঙ্খলাা বাহিনীর আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’