ঢাকার গুলশান থানায় প্রায় ছয় বছর আগে বেআইনি সমাবেশের অভিযোগ করা একটি মামলায় বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদলের ছয় নেতাকর্মীর কারাদণ্ড হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেনের আদালত প্রত্যেককে ২৭ মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছে।
দণ্ডিতরা হলেন- নবী, স্বাধীন, রুবেল, কামাল, খায়রুল ইসলাম ও ওয়াসিম চৌধুরী।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) আতিকুর রহমান বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের চারজনের সাক্ষ্য নিয়ে আদালত এ রায় দিয়েছে। ক্ষতি করার দায়ে প্রত্যেককে দুই বছর (২৪ মাস) এবং বেআইনি সমাবেশ করায় আরও তিন মাস করে দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামিপক্ষে সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ আইনজীবী হিসেবে মামলা লড়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে পুলিশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যুবদলের নেতাকর্মীরা ‘বেআইনি’ সমাবেশ করেন। পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
এ ঘটনায় ওই দিন গুলশান থানার এসআই নূর আলম মাসুম সিদ্দিকী মামলাটি করেন, যার তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ একই থানার এসআই খোরশেদ আলম আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
ঢাকার গুলশান থানায় প্রায় ছয় বছর আগে বেআইনি সমাবেশের অভিযোগ করা একটি মামলায় বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদলের ছয় নেতাকর্মীর কারাদণ্ড হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেনের আদালত প্রত্যেককে ২৭ মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছে।
দণ্ডিতরা হলেন- নবী, স্বাধীন, রুবেল, কামাল, খায়রুল ইসলাম ও ওয়াসিম চৌধুরী।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) আতিকুর রহমান বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের চারজনের সাক্ষ্য নিয়ে আদালত এ রায় দিয়েছে। ক্ষতি করার দায়ে প্রত্যেককে দুই বছর (২৪ মাস) এবং বেআইনি সমাবেশ করায় আরও তিন মাস করে দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামিপক্ষে সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ আইনজীবী হিসেবে মামলা লড়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে পুলিশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যুবদলের নেতাকর্মীরা ‘বেআইনি’ সমাবেশ করেন। পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
এ ঘটনায় ওই দিন গুলশান থানার এসআই নূর আলম মাসুম সিদ্দিকী মামলাটি করেন, যার তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ একই থানার এসআই খোরশেদ আলম আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।