সেনাবাহিনীকে ম্যাজিষ্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে ভালো কথা, তার মানে প্রশাসন ফেইল করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের হলরুমে জেলা বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, আজকে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে, ভালো কথা, তার মানে প্রশাসন ফেইল করছে। সেনাবাহিনীকে এ ক্ষমতা দেওয়ার মানে অন্যরা কাজ করছে না।
তিনি বলেন, আমি মনে করি সেই সমস্ত এলাকায় দেওয়া দরকার, সেই সমস্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। যে সমস্ত এলাকা শান্তিপূর্ণ আছে, যেখানে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরাই সমস্ত বিষয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছেন- সেসব এলাকায় ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে নতুন করে সমস্যা তৈরি করা সমীচীন হবে না বলে মনে করি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমি তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অনুরোধ করব- তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবেন এবং কখনই এমন কোনো ব্যবস্থা নেবেন না যা তাদের জন্য বুমেরাং হবে ও দেশের মানুষের জন্য বুমেরাং হবে।
তিনি বলেন, গত ১৬-১৭ বছর ধরে আমরা ত্যাগ স্বীকার করছি, মার খাচ্ছি, জেলে যাচ্ছি; শুধুমাত্র এই ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকার সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। সংস্কার আমরাও চাই, আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি দুই বছর আগে। আমরা বার বার বলেছি বিষয়গুলোকে ভালোভাবে দেখা উচিত হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অত্যন্ত আশাবাদী হয়ে আছি- নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সব জঞ্জালকে দূর করে তারা দেশে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যে পরিবেশে সুস্থ উপায়ে সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। যার মধ্য দিয়ে জনগণের একটা পার্লামেন্ট তৈরি হবে।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি রাজনৈতিক অবস্থায় ফিরে আসা, রাজনীতিবিদদের রাজনৈতিক কাজ করতে দেওয়া, এটাই সমস্যার একমাত্র সমাধান।
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সেনাবাহিনীকে ম্যাজিষ্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে ভালো কথা, তার মানে প্রশাসন ফেইল করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের হলরুমে জেলা বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেছেন, আজকে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে, ভালো কথা, তার মানে প্রশাসন ফেইল করছে। সেনাবাহিনীকে এ ক্ষমতা দেওয়ার মানে অন্যরা কাজ করছে না।
তিনি বলেন, আমি মনে করি সেই সমস্ত এলাকায় দেওয়া দরকার, সেই সমস্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। যে সমস্ত এলাকা শান্তিপূর্ণ আছে, যেখানে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরাই সমস্ত বিষয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছেন- সেসব এলাকায় ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে নতুন করে সমস্যা তৈরি করা সমীচীন হবে না বলে মনে করি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমি তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অনুরোধ করব- তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবেন এবং কখনই এমন কোনো ব্যবস্থা নেবেন না যা তাদের জন্য বুমেরাং হবে ও দেশের মানুষের জন্য বুমেরাং হবে।
তিনি বলেন, গত ১৬-১৭ বছর ধরে আমরা ত্যাগ স্বীকার করছি, মার খাচ্ছি, জেলে যাচ্ছি; শুধুমাত্র এই ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকার সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। সংস্কার আমরাও চাই, আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি দুই বছর আগে। আমরা বার বার বলেছি বিষয়গুলোকে ভালোভাবে দেখা উচিত হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অত্যন্ত আশাবাদী হয়ে আছি- নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সব জঞ্জালকে দূর করে তারা দেশে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করবেন যে পরিবেশে সুস্থ উপায়ে সবার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। যার মধ্য দিয়ে জনগণের একটা পার্লামেন্ট তৈরি হবে।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি রাজনৈতিক অবস্থায় ফিরে আসা, রাজনীতিবিদদের রাজনৈতিক কাজ করতে দেওয়া, এটাই সমস্যার একমাত্র সমাধান।