সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য কারণে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করতে দুইটি কমিটি গঠন করেছে। এর মধ্যে একটি জেলা পর্যায়ে এবং অন্যটি মন্ত্রণালয় পর্যায়ে।
রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে কোন সময়ের মামলাগুলো হয়রানিমূলক হিসেবে বিবেচিত হবে তা উল্লেখ করা হয়নি।
জেলা পর্যায়ের কমিটির নেতৃত্ব দেবেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, যেখানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সদস্য সচিব হিসেবে থাকবেন। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন পুলিশ সুপার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর।
অন্যদিকে, মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন আইন উপদেষ্টা। এতে সদস্য হিসেবে থাকবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি। কমিটির সদস্য-সচিব হবেন জননিরাপত্তা বিভাগের আইন শাখার একজন কর্মকর্তা।
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের জন্য আবেদন জমা দিতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনপত্রের সাথে এজাহার ও চার্জশিটের কপিও জমা দিতে হবে।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবেদন পাওয়ার সাত কর্মদিবসের মধ্যে পাবলিক প্রসিকিউটরের মতামত সংগ্রহ করবেন এবং ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে মতামত পাবার পর কমিটির সভায় বিষয়টি উপস্থাপন করবেন।
কমিটি যদি মনে করে মামলাটি হয়রানিমূলক উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, তাহলে তা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হবে। পরবর্তীতে এই সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটি জেলা কমিটির সুপারিশগুলো পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে এবং মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের আওতাধীন মামলাগুলো কমিশনের অনুমোদন ছাড়া প্রত্যাহার করা যাবে না, সেগুলো নিয়ে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এদিকে, কোনো নির্দোষ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য কারণে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করতে দুইটি কমিটি গঠন করেছে। এর মধ্যে একটি জেলা পর্যায়ে এবং অন্যটি মন্ত্রণালয় পর্যায়ে।
রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে কোন সময়ের মামলাগুলো হয়রানিমূলক হিসেবে বিবেচিত হবে তা উল্লেখ করা হয়নি।
জেলা পর্যায়ের কমিটির নেতৃত্ব দেবেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, যেখানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সদস্য সচিব হিসেবে থাকবেন। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন পুলিশ সুপার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর।
অন্যদিকে, মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন আইন উপদেষ্টা। এতে সদস্য হিসেবে থাকবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি। কমিটির সদস্য-সচিব হবেন জননিরাপত্তা বিভাগের আইন শাখার একজন কর্মকর্তা।
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের জন্য আবেদন জমা দিতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনপত্রের সাথে এজাহার ও চার্জশিটের কপিও জমা দিতে হবে।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবেদন পাওয়ার সাত কর্মদিবসের মধ্যে পাবলিক প্রসিকিউটরের মতামত সংগ্রহ করবেন এবং ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে মতামত পাবার পর কমিটির সভায় বিষয়টি উপস্থাপন করবেন।
কমিটি যদি মনে করে মামলাটি হয়রানিমূলক উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, তাহলে তা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হবে। পরবর্তীতে এই সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
মন্ত্রণালয় পর্যায়ের কমিটি জেলা কমিটির সুপারিশগুলো পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে এবং মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা করবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের আওতাধীন মামলাগুলো কমিশনের অনুমোদন ছাড়া প্রত্যাহার করা যাবে না, সেগুলো নিয়ে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এদিকে, কোনো নির্দোষ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ।