জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর আট বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেয়েছেন। আজ বুধবার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার একক হাইকোর্ট বেঞ্চ বাবরের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেন।
২০২১ সালের ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম বাবরকে দুটি ধারায় ৫ বছর ও ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে একই বছর বাবর আপিল করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ হাইকোর্ট আপিল মঞ্জুর করে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করেন, ফলে বাবর সাজা থেকে খালাস পান।
বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন এ কে এম ফজলুল হক। শিশির মনির জানান, বাবর খালাস পেলেও তাঁর বিরুদ্ধে আরও ১৩টি মামলা রয়েছে, তাই তিনি এখনই কারামুক্ত হচ্ছেন না।
২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি দুদক বাবরের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলা করে এবং একই বছরের ১৬ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট আদালত অভিযোগ গঠন করেন। বাবর ২০০৭ সাল থেকে কারাগারে আছেন এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ও ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর আট বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেয়েছেন। আজ বুধবার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার একক হাইকোর্ট বেঞ্চ বাবরের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেন।
২০২১ সালের ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম বাবরকে দুটি ধারায় ৫ বছর ও ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে একই বছর বাবর আপিল করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ হাইকোর্ট আপিল মঞ্জুর করে বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করেন, ফলে বাবর সাজা থেকে খালাস পান।
বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন এ কে এম ফজলুল হক। শিশির মনির জানান, বাবর খালাস পেলেও তাঁর বিরুদ্ধে আরও ১৩টি মামলা রয়েছে, তাই তিনি এখনই কারামুক্ত হচ্ছেন না।
২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি দুদক বাবরের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলা করে এবং একই বছরের ১৬ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট আদালত অভিযোগ গঠন করেন। বাবর ২০০৭ সাল থেকে কারাগারে আছেন এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ও ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত।