জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলার কাউন্সিলর কক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুর একটায় প্রশাসনিক ভবন থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।
এসময় তারা ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙ্গে দাও, ঘুরিয়ে দাও; মুজিবের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে; মুজিববাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না;’ স্লোগান দেয় এবং প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলার কাউন্সিলর কক্ষে পৌঁছায়। পরবর্তীতে কক্ষে টাঙ্গানো শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলে শিক্ষার্থীরা।
এর আগে, মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলার ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেন। আল্টিমেটামে তিনি উল্লেখ করেন, এখনো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক অফিসে ৭১ পরবর্তী ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিস্টের প্রতীক মুজিবের ছবি টানানো আছে। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অফিসগুলো থেকে প্রতিটা ছবি না নামালে জাহাঙ্গীরনগরের শিক্ষার্থীরা নিজেরা এই পবিত্র দায়িত্ব কাধে তুলে নিবে। দেশের কোথাও মুজিবকে আমরা দেখতে চাই না।মুজিববাদ মুর্দাবাদ, ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
আল্টিমেটামের প্রেক্ষিতে প্রশাসন পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে তারা শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। এ প্রসঙ্গে সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ সিয়াম বলেন, হাজার হাজার ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশ থেকে খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ থেকে বিতাড়িত করেছি। খুনি হাসিনা যাকে পুঁজি করে, যার আদর্শ পুঁজি করে সারা দেশে ফ্যাসিস্টের জন্ম দিয়েছিলো সেই ফ্যাসিস্টের সবচেয়ে বড়ো ভগবান ছিলো ফ্যাসিস্ট মুজিব। এই বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট মুজিবের ঠিকানা হবে না। সেই জায়গা থেকে আমরা দেখেছি রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে মুজিবের ছবি সরানো হয়েছে। সেই থেকে আমরা বলেছিলাম যে, জাহাঙ্গীরনগরে কোনো মুজিবের ছবি থাকবে না। তারই ধারাবাহিকতায় আজ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে মুজিবের ছবি সরানোর মাধ্যমে আমরা মুজিব মুক্ত করেছি।
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলার কাউন্সিলর কক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুর একটায় প্রশাসনিক ভবন থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।
এসময় তারা ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙ্গে দাও, ঘুরিয়ে দাও; মুজিবের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে; মুজিববাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না;’ স্লোগান দেয় এবং প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলার কাউন্সিলর কক্ষে পৌঁছায়। পরবর্তীতে কক্ষে টাঙ্গানো শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলে শিক্ষার্থীরা।
এর আগে, মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলার ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেন। আল্টিমেটামে তিনি উল্লেখ করেন, এখনো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক অফিসে ৭১ পরবর্তী ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিস্টের প্রতীক মুজিবের ছবি টানানো আছে। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অফিসগুলো থেকে প্রতিটা ছবি না নামালে জাহাঙ্গীরনগরের শিক্ষার্থীরা নিজেরা এই পবিত্র দায়িত্ব কাধে তুলে নিবে। দেশের কোথাও মুজিবকে আমরা দেখতে চাই না।মুজিববাদ মুর্দাবাদ, ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
আল্টিমেটামের প্রেক্ষিতে প্রশাসন পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে তারা শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। এ প্রসঙ্গে সমন্বয়ক তৌহিদ আহমেদ সিয়াম বলেন, হাজার হাজার ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশ থেকে খুনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ থেকে বিতাড়িত করেছি। খুনি হাসিনা যাকে পুঁজি করে, যার আদর্শ পুঁজি করে সারা দেশে ফ্যাসিস্টের জন্ম দিয়েছিলো সেই ফ্যাসিস্টের সবচেয়ে বড়ো ভগবান ছিলো ফ্যাসিস্ট মুজিব। এই বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট মুজিবের ঠিকানা হবে না। সেই জায়গা থেকে আমরা দেখেছি রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে মুজিবের ছবি সরানো হয়েছে। সেই থেকে আমরা বলেছিলাম যে, জাহাঙ্গীরনগরে কোনো মুজিবের ছবি থাকবে না। তারই ধারাবাহিকতায় আজ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে মুজিবের ছবি সরানোর মাধ্যমে আমরা মুজিব মুক্ত করেছি।