বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ নিতে দিবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধীরা’। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে এসব কথা বলে পোস্ট দেন তারা। ফেইসবুক পোস্টে বৈষম্যবিরোধীদের এক নেতা লিখেছেন, ‘যারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেবে, তাদেরকে ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের নানা কার্যক্রম ও দেশের বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে ফেইসবুকে নিয়মিত স্ট্যাটাস দিয়ে আসছেন। তারা তাদের স্ট্যাটাসে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কথা বলেন।
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সম্পাদক ও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ সাবেক সমন্বয়ক সারজিস আলম তার পোস্টে লিখেছেন, ‘গণহত্যার বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে দেবো না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে।’
এর আগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ আহ্বায়ক ও সাবেক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ তার পোস্টে লেখেন, ‘ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাক্সক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদের ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো দ্বিতীয় বক্তব্য দিতে পারে না।’
১৮ নভেম্বর সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এক আলোচনা সভায় বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বক্তৃতায় সেটি বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে। ১৯৪৫ সালে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসি পার্টিকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় এবং এখনও তারা নিষিদ্ধ রয়েছে, সেখান থেকেই বোঝা উচিত আওয়ামী লীগের পরিণতি কী হওয়া উচিত।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘নবীন চোখে গণ-অভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় আসিফ মাহমুদ এই কথাগুলো বলেন।
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ নিতে দিবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধীরা’। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে এসব কথা বলে পোস্ট দেন তারা। ফেইসবুক পোস্টে বৈষম্যবিরোধীদের এক নেতা লিখেছেন, ‘যারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেবে, তাদেরকে ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের নানা কার্যক্রম ও দেশের বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে ফেইসবুকে নিয়মিত স্ট্যাটাস দিয়ে আসছেন। তারা তাদের স্ট্যাটাসে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কথা বলেন।
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সম্পাদক ও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ সাবেক সমন্বয়ক সারজিস আলম তার পোস্টে লিখেছেন, ‘গণহত্যার বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে দেবো না। প্রয়োজনে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান হবে।’
এর আগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ আহ্বায়ক ও সাবেক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ তার পোস্টে লেখেন, ‘ছেলেদের রক্তের ওপর পা রেখে দিল্লিকে কিবলা বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার আকাক্সক্ষা জনগণের মুক্তির নিয়তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। আওয়ামী পুনর্বাসনের জন্য যারা উদ্যোগ নেবে, তাদের ইতিহাস গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করবে।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে যারা ধারণ করে, যারা গণমানুষের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে চায়, তারা ২৪-পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করার দাবি ছাড়া আওয়ামী লীগ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আর কোনো দ্বিতীয় বক্তব্য দিতে পারে না।’
১৮ নভেম্বর সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এক আলোচনা সভায় বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বক্তৃতায় সেটি বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে। ১৯৪৫ সালে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসি পার্টিকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় এবং এখনও তারা নিষিদ্ধ রয়েছে, সেখান থেকেই বোঝা উচিত আওয়ামী লীগের পরিণতি কী হওয়া উচিত।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘নবীন চোখে গণ-অভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় আসিফ মাহমুদ এই কথাগুলো বলেন।